እbb” প্ৰাচীন ভারত এবং এবস্তপ্রকারে তিনি অনেক ঘটনা-যাহ অন্য প্রকারে নষ্ট হইত -বিস্মৃতির গহবর হইতে উদ্ধার করিয়াছেন। অন্যান্য গ্ৰন্থ অপেক্ষা এই গ্রন্থেই আমরা চন্দ্ৰগুপ্ত সংক্রান্ত অধিক বিবরণ প্ৰাপ্ত झूठे । ট্রোগাস। অগষ্টাসের সমসাময়িক ছিলেন, কিন্তু জাষ্টিন কোন সময়ে প্ৰাদুৰ্ভত হন তাহা জানিবার কোন উপায় নাই। সম্ভবতঃ খ্ৰীষ্টীয় পঞ্চম শতাব্দীর প্রথম ভাগে তিনি জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। মহাবীর আলেকজান্দারের জীবনী মাসিন্দনাধিপতি আলেকজান্দার ৩৫৬ : পূঃ খ্ৰীঃ জন্মগ্রহণ করেন। তিনি দ্বিতীয় ফিলিপের পুত্র। প্রথম জীবনে তঁাহার শিক্ষার ভার লিসিমাকস ও লিওনাইডাস নামক দুই ব্যক্তির উপর অর্পিত হয় । শেষোক্ত ব্যক্তি অত্যন্ত কঠোর প্রকৃতি বিশিষ্ট ছিলেন এবং তিনি তঁহার শিষ্যকে স্পার্টাবাসীদের ন্যায় কঠিন পরিশ্রম ও স্বল্প খাদ্যে অভ্যস্ত করিয়াছিলেন । ত্ৰয়োদশ বৎসর বয়ঃক্রমকালে সুপ্ৰসিদ্ধ দার্শনিক আবিষ্টটলের উপর তঁহার ভার ন্যস্ত হয় এবং এই সময় হইতে মাসিন্দনাধিপতির জীবনান্ত পৰ্য্যন্ত আৱিষ্টটল তঁহার উপরে আধিপত্য বিস্তার করেন। ইহা অনুমান করা যাইতে পারে যে, অন্যান্য মহাবীর অপেক্ষা আলেকজান্দার যে নূতন’ দেশ জয় করিবার ইচ্ছায় অধিকতর প্রণোদিত হইয়াছিলেন তাহার শিক্ষকের শিক্ষাই তাহার মুলীভুত কারণ। ষোড়শবর্ষ বয়ঃক্রমকালে, তাহার পিতার অনুপস্থিতিকালে তিনি মাসিন্দনের রাজপ্রতিনিধির পদে নিযুক্ত হন এবং দুই বৎসর পরে কিরোনিয়ার ভীষণযুদ্ধে অসামান্য বীরত্ব প্ৰদৰ্শন করিয়া তিনি যুদ্ধ-জয়লাভে ফিলিপের সহায়তা করেন। এই জয়ে ফিলিপ গ্রীসে সৰ্বেসৰ্ব্বা হইয়া উঠেন এবং ইহার কিয়দিবস পরে
