মেস্মেরিজমে ব্যবহৃত বিশেষ পাস ঈষৎ ফাক রাথিয়া উহাদের অগ্রভাগগুলি অসংযুক্ত ভাবে একত্রিত করিবে। এখন আস্কুলের মাথাগুলি, পীড়িত স্থানের এক ইঞ্চি (শূন্তের) উপরে, ঐ স্থান লক্ষা করতঃ স্থাপন করিবে, অর্থাৎ আস্কুলের মাথাগুলিকে পীড়িত স্থান হইতে এক ইঞ্চি শূন্তের উপর উপুর করিয়া ধরিয়া রাখিবে। তৎপরে হাতখানাকে ধীরে ধীরে কাপাইবে এবং সেই সঙ্গে খুব একাগ্রমনে ইচ্ছাশক্তি প্রয়োগ করিবে যে, আঙ্গুলগুলির অগ্রভাগ হইতে যে আকর্ষণী শক্তি নিঃস্থত হইতেছে, তাহা পীড়িত স্থানে প্রবিষ্ট হইয়া ঐ স্থান নিরাময় করুক। ইহার সহিত আঙ্গুলগুলির উপর আস্তে আস্তে ফু দিলে, উহাদের অগ্রভাগ হইতে আকর্ষণী শক্তি নিঃসরণের বিশেষ সাহায্য হইয়া থাকে। কাহার শরীরের অংশে কোন বেদনা বা ঘা হইলে কিম্বা আঘাত লাগিয়া থেতলাইয়া গেলে, অথবা চক্ষু, কৰ্ণ বা অপর কোন ইন্দ্রিয় দুৰ্ব্বল হইলে এই প্রণালীতে তাহ আরোগ্য করা যায়। পাত্রকে মেস্মেরাইজ করিবার সময় তাহার চক্ষু, কপাল বা ঘাড়ের গ্রস্থির উপর উক্তরূপে আস্কুলের মাথাগুলি মাঝে মাঝে ধরিয়া রাখিলে মোহ নিদ্র উৎপাদনের বিশেষ সাহায্য হইয়া থাকে। শারীরিক ও মানসিক অাকর্ষণী স্পর্শ ঃ—মেস্মেরাইজ, করিতে এই প্রক্রিয় দুইটিও সৰ্ব্বদা প্রযুক্ত হইয়া থাকে ; যেহেতু উহাদের দ্বারাও মেস্মেরিক শক্তি পাত্রের শরীরাভ্যন্তরে সঞ্চালিত হইয়া থাকে। শারীরিক stạ# >## (Physical Magnetic Contact) <fRcs <t{Rt## নিজের দক্ষিণ হাতের আঙ্গুলগুলি পাত্রের মাথার উপর স্থাপন পূর্বক বৃদ্ধাঙ্গুলিটি তাহার নাসিকা-মূলে অন্ন জোরে চাপিয়া ধরিয়া ( যেন সে ব্যথা না পায় ) অষ্ট্রন্সিত বিষয়ে তাহাকে মৌখিক বা মানসিক २२>
