পাতা:সম্রাট্‌ ও সম্রাট্‌-মহিষীর ভারত পরিদর্শন - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O R ভারত-পরিদর্শন । D BB DDD sKBDB DBSDDD DBBB DL D DBDu BBD BBDD ছিল। এই দ্বারটি ঐ পর্দার অঙ্গীয় এবং কাষ্ঠে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। পর্দাটিতে ফল ও ফুল অঙ্কিত থাকায় খুব চমৎকার দেখাইত। পাঁচমাসে কাশ্মীরের সুবিখ্যাত কারিকরগণ পারদটি নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিল। দর্শকগণ কৌতুহলের বশবৰ্ত্তী হইয়া দলে দলে ইহা দেখিতে আসিত। বিশেষতঃ রাত্রিকালে আলোর হার পরিয়া ইহা বড়ই সুন্দর দেখাইত। দরবারান্তে মহারাজ পর্দাটি সম্রাটুকে উপহার প্রদান করেন । কাশ্মীর মহারাজের শিবির বিস্ময়োৎপাদক ভঁাবুসমূহে এবং বহুমূল্য রৌপ্যস্তম্ভ, রেশম, শাল এবং রোমজাত দ্রব্য প্রভৃতিতে সকলেরই দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছিল। ইহার পরে কুচবিহারের শিবির উল্লেখযোগ্য। ইহার মধ্যদেশে একটি সুন্দর ‘বাঙ্গালাগৃহ'। কেন্দ্ৰ করিয়া চারিদিকে নানাপ্রকার কারুকাৰ্য্য ও সাজসজ্জায় শোভনীয় হইয়াছিল। কিন্তু এই শিবিরসমূহের মধ্যে সিকিম ও ভুটানের শিবিরের সাজসজ্জায় বড়ই অদ্ভুত রকমের ছিল, সেই কৌতুকাবহ দৃশ্য দেখিবার জন্য শত শত উৎসুক নরনারী এই স্থানে সমাগত হইত। সিকিম শিবিরের চূড়াটি গরুড় পক্ষীর আকারে গঠিত হইয়াছিল। ইহা আশা ও আকাঙক্ষার চিহ্নজ্ঞাপক ছিল। বিহগরাজ গরুড়ের চতুর্দিকে বৌদ্ধ মাঙ্গলিক চিহ্নসমূহ শোভা পাইয়াছিল। তাবুর বহির্ভাগে ‘ফিনিক্স’ পক্ষী অঙ্কিত ছিল এবং অভ্যন্তরে মূল্যবান “সেকেলে’ চীনদেশীয় আসবাবে পূর্ণ ছিল। দুস্তপ্রাপ্য পুরাতন রৌপ্যমুৰ্ত্তি এবং রেশমি চন্দ্ৰাতপপ্রভৃতিতে সিকিমশিবির অতুলনীয় ছিল। ইহাতে সিকিমদেশীয় প্ৰসিদ্ধ সপ্তরিত্ন ছিল, তন্মধ্যে সহস্ৰব্যাসাৰ্দ্ধযুক্ত একটি চক্র-ইহার প্রসিদ্ধি এই যে, কোন স্থানে যাইতে ইচছা হইলে কামগতি চক্ৰটিতে চড়িলে সেই খানে উপস্থিত হওয়া যায়। আর একটি আশ্চৰ্য্য রত্ন তন্মধ্যে ছিল, তাহার স্পর্শ সর্ববাঞ্ছাপ্ৰদ । DDBDB DB BBBDDD BDBBDDDBDBDB DBDD BD BDD B DD S S SBBB BDD sEE BBD DBS S BD BDD DDB কারুকাৰ্যসম্বলিত মানুষের হাড়-নিৰ্ম্মিত। বুদ্ধের জীবনের প্রধান প্ৰধান ঘটনাজ্ঞাপক ২৫। খানি পট এই ভাবুর অভ্যন্তরে বিরাজিত ছিল, বহির্ভাগে যুদ্ধের দেবতার নামে উৎসর্গকরা কতগুলি জয়পতাকা উত্থিত ছিল। ভুটান শিবিরের তাদৃশ আড়ম্বর না থাকিলেও, বাহিরের দিকে অদ্ভুতজন্তুগণের (ড়াগান) প্ৰতিমূৰ্ত্তি ও নানাবর্ণে তাদেশীয় দেবতাৱন্দের মূৰ্ত্তি চিত্রিত ছিল,