পাতা:সরল ব্যাকরণ - প্রথম ভাগ.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २ ) হইতে পারে না, তদ্রুপ স্বরশক্তির আশ্রয় ব্যতিরেকে হল সকল কখনই সক্রিয় অর্থাৎ উচ্চারণ যোগ্য হইতে পারে না। বস্তুতঃ স্বর হল উভয় বর্ণ মধ্যে স্বর বর্ণই প্রধান। স্বর বর্ণকে অচ এবং হল বর্ণকে ব্যঞ্জন ও হস্ও বলা যায়। কেহ কেহ কহেন, হকারের পর অণর এক লকণর অাছে, এজন্য ব্যঞ্জন কর্ণকে হল বলা যায়। স্বর বর্ণ । २ । अ श्री झे क्रे ठे खे श। श्रू ० ७ ঐ ও ঔ এই ত্রয়োদশ মাত্র স্বরবর্ণ । বঙ্গদেশ প্রচলিত মুগ্ধবোধ ব্যাকরণে দীর্ঘ ট্রকারের স্পষ্ট নির্দেশ আছে। বোধ হয়, এই কারণেই বঙ্গভাষার বৈয়াকরণের দীর্ঘ মকর স্বীকার করেন। কিন্তু সংস্কৃত ভাষাতেও দীর্ঘ aকার সম্বলিত শব্দের ব্যবহার নাই । . তবে সেই মুগ্ধবোধ ব্যাকরণে শকম্বদন্ত এই পদ মাত্র দৃষ্ট হয়। সংস্কৃত ভাষায় বেদাদিতে দুই একটা দীর্ঘ একার সম্বলিত শব্দ থাকিলেও থাকিতে পারে। কিন্তু বঙ্গভাষায় তাহার প্রয়োগ দৃষ্ট হয় না। যদি প্রয়োগই না হইল, তবে বঙ্গভাষার বর্ণমালার মধ্যে দীর্ঘ কারের উল্লেখ করা নিতান্ত নিষ্প য়োজনীয় বোধ হইতেছে। ২সচরাচর দেখিতে পাওয়া যায়, যে অসুস্বার ও বিসর্ম অকারের সহিত সংযুক্ত হইয়া স্বরবর্ণ মধ্যে পরিগণিত হইয়া