ፃኔ সরোজ-বালা । সীতা ।—আমি ত যাইব । কিন্তু আমার পৈতৃক शिुत्र কি কিছুই অংশ পাইব না ? আমার অংশ আমাকে দাও আমি এখনই চলিয়া যাইতেছি । সরোজ —আমি তোমায় অংশ দিবার কন্ঠ নহে। যিনি দিবেন তিনি বাটতে আসিলে, তাহার নিকট হইতে বুঝিয় লইও । এখন আর আমায় বিৰূক্ত করিও না । ৰারম্বার তোমায় এই কথা বলিতেছি, অথচ ভূমি ইহাতে কৰ্ণপাতই করিতেছ না । আজ তোমার এরূপ মতিভ্রমের কারণ কি ? সীতা—“আমার বাহাই হউক তোমার বলিবার আর কোন অধিকার নাই। আর আমি এ বাটতে থাকিতে চাহি না । যতদিন না কোন সুবিধা করিতে পারি ততদিন এখানে থাকিতেই হইবে । কিন্তু আমরা তোমাদের সংসারে থাকিব না । স্বতন্ত্র রন্ধন করিয়া আহার করিব।” এই বলিয়া সীতানাথ মনোরমার নিকট আসিয়া উপস্থিত হইল এবং তাছাকে আদ্যোপান্ত সকল কথা বুৰাইরা বলিয়া বাটা হইতে নিস্তান্ত श्त । - মনোরম স্বামীমুখে ঐ সকল কথা শ্রবণ করিয়া তৎক্ষণাৎ সরোজবালার নিকট উপস্থিত হইল । এবং তাহার নিকট হইতে একে একে সকল কথা শ্রবণ করিয়া রোদন করিতে লাগিল । কিয়ৎক্ষণ পরে সরোজবাল বলিলেন, মনোরম ৷ বৃথা ক্রমানে ফল কি ? তোমায় জামি কনিষ্ঠ ভগ্নির মত এতদিন নানুষ করিলাম, এখনতোমার স্বামীর জন্য জামাদিগকে পরস্পর পৃথক ধাকিতে হইল । বোধ হয়, সীতানাথ এখন কিছু কিছু উপায় করিতে শিখিয়াছে। তাই উহার অন্ত
