পাতা:সর্ব্বসম্বাদিনী - জীব গোস্বামী.pdf/৩৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) SERR পরমাত্মসন্দর্ভের মহাভারতে লিখিত আছে, -জীব ও ঈশ্বরের ভেদ,যেমন সন্তারূপে"ঢ় নিশ্চয় করা হইয়াছে, আমার বাক্যকেও সেইরূপ সত্য করুন। , তবে যে অভেদবাক্য-সকল আছে, তাহার উদ্দেশ্য এই যে, জীব ও পরমাত্মা চিত্মসম্বন্ধে, একরূপ, ইহাই বুঝাইবার জন্য উপাসনাবিশেষের নুিমিত্ত ঐ রূপ অভেদাকারে বলা হইয়াছে’। ফলতঃ উভয় বস্তু এক নহে। এই প্রকারে অভেদ 'নির্দেশের হেতু বলিয়া প্রকরণ আরম্ভ •. gaits অতঃপরে মূল গ্রন্থে পরমাত্ম-সন্দর্ভে (সপ্তাত্রিংশ বাক্যে ) লিখিত আছে,--তদেৰং শক্তৃিত্বে সিদ্ধে শক্তিশক্তিমতোঃ পরস্পরায়ুপ্রবেশাৎ শক্তিমন্দৰ্যতিরেকে শক্তিব্যতিরেকোৎ চিত্তাবিশেBB BBDBDBBS BuBB BBB DBDB uuBD BBuuuBBB S SJDuBBBBBDB S DGGBB BBSS (অর্থাৎ এই প্রকারে ভগবৎশক্তিত্ববৃন্দ স্থাপিত চুইলে শক্তি ও শক্তিমানের পরস্পর অনুপ্রবেশনিবন্ধন শক্তিমানের ব্যতিরেকে শক্তিরও ব্যতিরেক নিবন্ধন জীব ও পরমের চিরাপের অবিশেষ হেতু একই বস্তুতে কখনও অভেদ নির্দেশ, কখনও বা শক্তির বিবিধতা দর্শনে ভেদ নির্দেশে অসামঞ্জস্ত-দোষ হয় না। ) এই বাক্যের আভাস লইয়া ও দিয়াই অন্য প্রকরণ আরম্ভ হইতেছে। অপর কেহ কেহ বলেন, যেমন যমুনা-নিঝরকে উদ্দেশ্য করিয়া বলা হয়, “তুমি কৃষ্ণপত্নী”, যমুনা কৃষ্ণপত্নী ; আবার সুৰ্য্যমণ্ডলকে উদ্দেশ্য করিয়া বলা হয়, “হে সূৰ্য্য, তুমি ছায়ার পতি’, BDD B BB TS DBS BBD BDBDBKS DBD BB DSuS S BBB BB B u uD D BB BDBSBB BB B BK সহস্ৰ সহস্র প্রয়োগ বৈদিক ও লৌকিক ভাষায় দেখিতে পাওয়া যায়। ইহাতে একই শব্দ ও শব্দার্থ-প্রতীতিতে উক্ত পদার্থের অভিমানী অধিষ্ঠাতাকেই বুঝায়। অর্থাৎ "যমুনা” বলিলে যমুনার অধিষ্ঠাত্রী দেবীকেই বুঝায়। ‘তত্ত্বমসি’ বাক্যেরও এইরূপেই অর্থ করিতে হইবে। বৃহদারণ্যক শ্রীতিতে জীব ও পৃথিবী প্রভৃতি ব্রহ্মের অধিষ্ঠান বলিয়াই বর্ণিত হইয়াছে,-“যঃ পৃথিব্যাং তিষ্টিন’, ‘যঃ আত্মনি তিষ্ঠান ইত্যাদি - বৃহদারণ্যক-শ্রুতিই, ইহার প্রমাণ । সুতরাং অবষ্টান ও অধিষ্ঠিয় এক বস্তু নহে, ইহাই সুসিদ্ধান্ত। শ্ৰী রামানুজীয়গণ বলেন, তত্ত্বমস্তাদি বাক্যে যে সামানাধিকরণ্য দৃষ্ট হয়, তাহা নির্বিশেষ বস্তুজ্ঞাপক নহে। তত্ত্ব পদ ও ত্বং পদ সবিশেষ ব্রহ্মেরই অভিধায়ক । সামানাগ্নিকরণ্য স্থলে এক বস্তুরই ভিন্ন ভিন্ন প্রকার ক্ষোতক পদ্মের DDuBD DD DSS BBLBDD BD S DDD S KD প্রকারদ্বয় পরিত্যাগে পদ ব্যবহারের কারণভেদ না থাকিলেই সামানাধিকরণই পরিত্যক্ত হয়। অপিচ। তৎ ও ত্বং এই পদেরই লক্ষণায় অর্থ পরিগ্রহ করিত্যুে হয়। মুখ্যার্থের উপস্থিতি থাকা সত্ত্বেও লক্ষণায় অর্থগ্রহ দোষজনক । “সেই এই দেবদত্ন’, এ স্থলে লক্ষ্মণো অর্থগ্রহ করার কোনও হেতু দেখা যায় না। কেন না, অতীত সময়ে যে দেবদত্তকে দেখিয়াছি, এখনও তাহাকেই দেখিতেছি; সুতরাং দেবদত্ত সম্বন্ধে ঐক্য প্রতীতির ‘কোনও বিরোধ নাই। (তাৎপর্ঘ্যের অনুপপত্তি বা বিরোধ হইলেই মুখ্য অর্থ ত্যাগ করিয়া লক্ষণার্থ গ্ৰহণ করিতে হয়। 7 ܘܩܨ Digitized at BRCIndia.com