সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদ। - δ ο & - ノ" অন্ততমকে জন্মায়, এ স্থলে জননের অর্থ পুরিণাম, ঐ পরিণামটী গুণত্রয়ের সদৃশ (অতিরিক্ত নহে, স্বষ্টির প্রারস্তে সত্ত্বগুণ কাৰ্য্যোমুখ সত্বরূপে পরিণত হয়, রজঃ ও তমঃ গুণদ্বয় উগর সাহায্য করে মাত্র, এইরূপ অন্তরও বুদ্ধিতে হইবে ), এই নিমিত্তই হেতুমত্ত্বের প্রসক্তি হইল না, অর্থাৎ হেতুমত্বরূপ ব্যক্তের সাধৰ্ম্ম গুণত্রয় রূপ অব্যক্তে অতিব্যাপ্ত হইল না, কারণ, অন্ততত্ত্বরূপ ८श्डू नारॆ, ( भश्वश्च {"মং এ স্থলে অন্ত তত্ত্ব প্রধান হেতু, সত্বাদির উক্ত পরিণামে ওরূপ তক্তাস্তর হেতু নষ্ট, মিলিত গুণত্রয়কে এক প্রধান তত্ত্ব বলে ) । অনিত্যতা দোষ ও হইল না, কারণ, অন্য তত্বে লয় হয় না, ( আপনাকেই লয় হয় ) । গুণত্রয় পরস্পর নিয়ত সহচর বৃত্তি অর্থাৎ পরস্পর সমব্যাপ্ত । কারিকার “চ’ শব্দের অর্থ সমুচ্চয়। এ স্থলে শাস্ত্রও আছে “গুণসকল পরস্পর নিত্য সংচর, উহার শর্বত্র থাকে, ( বাপক ) রজঃগুণের সহচর সত্ব, সবগুণের সহচর রজ, সত্ব ও রজঃ উভয়ই তমের সহচর, সত্ব ও রজী উভয়েরই সহচর তমঃ । ইহাদের আদি সংযোগ বা বিয়োগ কিছুই উপলদ্ধ হয় না । ১২ ॥ |- - মন্তব্য । “দ্বন্দ্বাৎপরঃ শ্রীয়মাণ: শব্দ; গ্রত্যেক মভিসম্বধাতে” অর্থাৎ দ্বক্স সমসের পর যে শব্দটার উল্লেখ হয়, প্রত্যেকের সহিত उशैत्र अंबग्न रुडेब्र থাকে , প্রতি, তাপ্রীতি ও বিষাদ এই তিন পদে দ্বন্দ্ব সমাসের পর আয়শন্ধের সহিত বহুব্রীহি সমাসে ‘ক’ গ্রতায় কব্যয় প্রতাত্মক, অপ্রত্যায়ক। ও পিষাদাত্মক বুঝাইয়াছে, এইরূপ অঙ্গ অন্ত স্থলেও বুঝিতে হইবে । o আয়ুৰ্ব্বেদ-মুশ্রাত-গ্রন্থের উত্তর-তন্ত্রে ৬৫ অধ্যায়ে অধিকরণ যোগ ইত্যাদি দ্বাত্রিংশৎ প্রকার তন্ত্রযুক্তির উল্লেখ আছে, অনাগতাবেক্ষণ উছার একটা অক্ষতম “এবং বক্ষাতীত-নাগতাবেক্ষণং” ভবিষ্যতে বলা যাইবে এইরূপ নির্দেশকে অনাগতাবেক্ষণ বলে । কৌমুদীর তন্ত্রযুক্তি শব্দটা মীমাংসা প্রসিদ্ধ তন্ত্রতা অর্থে ব্যবহৃত, অনেকের উদ্দেশ্যে একের উল্লেখ বা অনুষ্ঠানকে তুন্ত্রত বলে, একবার স্নান করিলে তর্পণ-পূজাদি অনেক কাৰ্য্যে অধিকার জন্মে। যে রূপেই হউক, ভাবি কারিকায় উল্লিখ্যমান সত্বাদি গুণত্রয়ের সতি প্রত্যাদির অন্বয় করিতে হইবে। “সমানান মহদেশে যথাসংখ্যং তুল্যসংখ্যক পদ সকলের প্রথমটার সঞ্চিত প্রথমটাৰ, দ্বিতীয়টার সঠিত দ্বিতীয়টর এইরূপে অন্বয়কে যথাসংখ্য বলে । সুত্বাদি তিনটী, প্রত্যাদি তিনটা, প্রকাশাদিও তিনটা, সুতরাং উক্ত নিয়ম অনুসারে সত্বের সহিত প্রতি ও প্রকাশের রজের
