১২:০" সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদী रुक्लिन् अश्कांद्र अदाङ, नश्डरु वक्र कब्रिग्न रrङ) । ५ईक्र” वङ्क्रॉब्र মহন্তত্বে প্রবেশ করিয়া মহন্তবকে অব্যক্ত করে অহঙ্কার অপেক্ষায় মহত্তৰ অব্যক্ত, প্রধান অপেক্ষায় বক্ত) মহন্তত্ব নিজের কারণ মূল প্রকৃতিতে প্রবেশ করিয়া উহাকে অব্যক্ত করে। প্রদর্শিতভাবে প্রকৃতির কোন স্থানে প্রবেশ नहेि, সুতরাং সকল কার্য অপেক্ষা করিয়া उँशं কেবল অব্যক্ৰই ( কাহাকেও অপেক্ষা করিয়া ব্যক্ত নতে ) ৷ মূল প্রকৃতিতে এই ভীব নানাবিধ কার্ববর্গের (বৈশ্বরূপের ) অবিভাগ হইয়া থাকে । বিশ্বরূপ শব্দের উত্তর স্বার্থে ঘাঞ, প্রতার করিয়া বৈশ্বরূপ্য শব্দটা হইয়াছে, (বিশ্ব শব্দে নানা বুঝায়) । অতএব কারণে বর্তমান থাকিয়াই কার্যের বিভাগ ও অবিভাগ •য় বলিয়াই মূল কারণ পরম অবাক্ত আছে ইহা বুঝিতে হইবে, অর্থাৎ উৎপত্তির পূৰ্ব্বে মহদাদি কার্য যাহাতে . অনভিবাক্তভাবে থাকিয়া স্বষ্টিকালে যাহা হইতে আবির্ভূত হইলে বিভক্ত বলিয়া কথিত হয় এবং প্রলয়কালে যাহাতে অব্যক্তরূপে লীন হয়, সেইটী পরম অব্যক্ত মুল প্রকৃতি।
- পরম অপাক্ত আছে এ সম্বন্ধে আরও হেতু আছে,—কারণের শক্তি হইতেই কার্যের প্রবৃত্তি অর্থাৎ উৎপত্তি হয়, কেন না, কার্য্যের অমুকুল শক্তি রহিষ্ঠ কারণ হইতে কার্যের উৎপত্তি হয় না, কারণে কার্যের অন্মুক্ত অবস্থার অতিরিক্ত কোন শক্তি নাই, কেন না, সৎকার্যবাদীর মতে ( যাহারা উৎপত্তির পূৰ্ব্বে কার্যাকে সৎ বলিয়া স্বীকার করেন) কার্যের অব্যক্ত অবস্থা হইতে পৃথক শক্তি নামক পদার্থে কোন গ্রমাণ নাই । (শক্তি না থাকিলে তিল হইতে তৈল জন্মে, বালুক হইতে তৈল না জন্মবার কারণ কি ? এইরূপ আশঙ্কায় বলা হইতেছে) বালুকারাশি গুইতে তৈলের কারণ তিলসকলের এইটুকু ভেদ যে, তিল সকলেই অব্যক্তভাবে তৈল থাকে, বালুকায় থাকে না ।
যাং হউক, কারণের শক্তি হইতে কাৰ্য্যের উৎপত্তি অথবা কাৰ্য্য কারণের বিভাগ ও অবিভাগ, ইহারা মহন্তত্বেরই পরম অব্যকতা সিদ্ধি করুক, অর্থাৎ উক্ত কারণ বশতঃ সেই পরম অবক্তটা মহত্তত্বই হউক, উহা হইতে অতিরিক্ত অব্যক্তের প্রযোজন কি ? (মহন্তত্বই মূল কারণ হউক না কেন ?) এইরূপ জাশঙ্কায় বলিয়াছেন,+-মহদাদি পরিমিত অর্থাং পরিচ্ছিন্ন, (সকল পরিণামীকে ব্যাপিয়া থাকে না ), বিবাদের বিষয় মহুদাদি বিশেষ অব্যক্ত-কারণ-বিশিষ্ট, কেন গ, ঘটাদির দ্যায় উহারা পরিমিত অথাৎ অব্যাপক, পরিচ্ছিন্ন ঘটাদির । অব্যক্ত কারণ (মৃৎপিণ্ডাদি ) আছে, এরূপ দেখা গিয়া থাকে । “কাৰ্য্যের
