२५९ ९र्थाङरु-८कोযুদী। অভাব), মুকত ( বাকশক্তির অভাব), কোণ্য ) গ্রহণ-শক্তির অভাব, হস্তের ।। ८झषि ), পঙ্গুত ( গমন-শক্তির सॆखाद), ক্লীৰতা ( পুরুষত্ব-হীনতা, ধ্বজভঙ্গ ) উদাবৰ্ত্ত ( পায়ুর দোষ, মলত্যাগ শক্তির অভাব ) ও মন্দতা" (মনের দোষ, বোধশক্তির অভাব), এই কঐকটা যথাসংখ্যক্রমে শ্রোত্রাদি ইঞ্জিয়ের বধ অর্থাৎ স্ব স্ব কার্যে সামর্থের অভাব। ইঞ্জিয়ের বধ বশতঃ বুদ্ধির স্বকীয় ব্যাপার অধ্যবসায়ের এই কএকটাই অশক্তি হইয়া থাকে, অতএব ইন্দ্রিয় বধ একাদশটা বলিয়া তজ্জন্ত বুদ্ধির অশক্তিও একাদশ প্রকারে কথিত হয়। এ স্থলে কারণ ও কাৰ্য্যের অভেদ বলিবার ইচ্ছাবশতঃ সীমানাধিকরণ্য অর্থাৎ ইঞ্জিয়-বধকেই বুদ্ধির অশক্তি বলা হইয়াছে। প্রদর্শিত ভাবে ইন্দ্রিয় বধকে দ্বার করিয়া বুদ্ধির অশক্তি বলিয়া স্বরূপতঃ (স্বাভাবিক ) বুদ্ধির অশক্তি বলিতেছেন– “বুদ্ধিবদের সহিত ” বুদ্ধির স্বরূপতঃ বধ কত প্রকার ? এইরূপ প্রশ্নে বলিতেছেন,— বুদ্ধির বধ সপ্তদশ প্রকার । কি জন্ত? তুষ্ট ও সিদ্ধির বিপৰ্য্যয় অর্থাৎ অভাব ধশতঃ । তুষ্টি নয় প্রকার, তাগার দ্বারা নিরূপিত ( পরিচিত ) হয় বলিয়া তাহীর বিপৰ্য্যয় নয় প্রকার। এই প্রকারে, সিদ্ধি তাটি প্রকার, তাহার লিপর্য্যয় তাহার দ্বারা নিরূপিত হয় বলিয়া অাট প্রকার হইয়া থাকে ৷৷ ৪৯ ৷৷ - মন্তব্য কৌমুদীর লিপিত বাধির্য্য ইত্যাদি শ্লোকের প্রথমাদ্ধে জ্ঞানেজিয়ের ও উত্তরাদ্ধে কৰ্ম্মেলিয়ের বধ উল্লেখ হষ্টয়াছে । মনঃ উভয়াত্মক ৰলিয়া “মন্দতা” পদ দ্বারা সকলের শেষে উহার বধের উল্লেখ হষ্টয়াছে। অনেক সময় দেখা যায়, মনঃ এত দুর্ব অকৰ্ম্মণ্য হইয়া পড়িয়াছে যে, কোন বিষয়ে চিত্ত করিতেও শক্তি নাট, ঐটা মনের মন্দতা বা বধ । ইক্রিয়গণ বিষয় উপস্থাপিত করিলে সেই বিষয়ে বুদ্ধি নিশ্চয় করিতে পারে, এই নিমিত্তই পুৰ্ব্বে বলা ইয়াছে, “ত্রয়স্ত বিষয়াখাং", অর্থাৎ বহিঃকরণ সকল অস্তঃকরণের বিষয় উপস্থাপিত করে। ইন্দ্রিরগণের বদ অর্থাৎ বিষয়ের উপস্থাপনে শক্তি না থাকিলে, বুদ্ধিরও শক্তি থাকে না, সুতরাং ইঞ্জিয়ের বধ বশতঃ বুদ্ধির বধ डग्न । . हैर्द्विग्नरनtीहे বুদ্ধিবন্ধ নহে, কিন্তু বুদ্ধিবধের কারণ, “আয়ু র্বৈ স্বভম্” ইত্যাদির স্থায় এ স্থলেও কার্যকারণের অভেদ বলা হইয়াছে। ইঙ্গিয়বধ क्लुकामी ৪ স্বাভাবিক সপ্তদশট, মিলিত অষ্টাবিংশতি প্রকার বুদ্ধির ब्र६ ।।
