পাতা:সাক্ষাৎ-দর্পণ নাটক.pdf/২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রথম অঙ্ক { $3 সে খানে সকল জগতের সঙ্গে খায় ! তা যদি হয় ; ভা হোলেতো সকলে আমাদের এক ঘোরে করবে । ছরি। তা হোক। আজ কাল্ সকলেই ব্ৰহ্মজ্ঞানী হচ্চে ৷ ব্ৰহ্মজ্ঞানী হলেই কি সকলের সঙ্গে খেতে হয়, সমাজে কি আর সকলে খেতে যায় । সেখানে পরমেশ্বরের গান হয়, অর্ণর উপাসনা হয় । এই আমি ত সে দিন সমাজে গিয়াছিলাম। তাতে কিছু দোষ নেই। মোক্ষদা । আচ্ছা, এরা গয়না গেটে কি দেবে । ভালো না দিলেতো, অর্ণমার এমন চাদপণনা মেয়ে দেব না । হরি ; ওগো ! তুমি বঝে না । হরিশ বাবু যে ধনী, তা কে না জানে ? শুনেছি ওর বড় ছেলেকে চরিত্র মন্দ বোলে দেখতে পারেন না । কেউ কেউ বলে, তাকে ত্যজ্য পুত্ৰ করেছে। তা যদি হয়, তা হলে অণর ভাবনা কি ? এখন যদি ভাল গয়না টয়না না দেয়, নাই দিলে । পরেত সবি ওর । মোক্ষদা । তুমি কি বল ! গয়না না দিলে দেবে কি ? লোকে বলবেই বা কি ? ‘অমন বড় মানুষের ঘরে দিলে, মেয়েটার গাটাও ঢাকতে পাল্পে না ! মরণ অণর কি ! টীকা নিয়ে বুঝি ধুয়ে খাবে ! তা বাৰু আমি লোকের খোটা সইতে পারবো না । ছরি । ওগো ! তা হবে তা হবে । তার জন্যে অfর এত ভাবনা কি । হরিশবাবু গহনা না দেয়, আমি দেব। মোক্ষদা । আচ্ছা তুমি যে, এখানে সম্বন্ধ স্থির কচ্ছে, হলধর বাবু তা জানেন । ছরি। যদি না জেনে থাকেন, ক্রমে জামৃতে পারবেন। তিনি কি না অাগে বল্লেন “সমুদায় গহনা দেবো, বিয়েতে খরচ