ংবাদ । ] সাংখ্যদর্শন । (t সময়েই সমুদায় দর্শনের জন্ম কল্পনা করা যায়, তবেই ওরূপ ঘটনা সম্ভব হয়, নচেৎ হয় না। আবার সমসাময়িক কল্পনা করাও যায় না ; কেন না, দর্শন-পরম্পরার লিখন ভঙ্গী ও পুরাণাদি অাখ্যায়িকাগ্রন্থ পৰ্য্যালোচনা করিলে স্পষ্টই প্রতীত হয় যে, দর্শনকারের বিভিন্ন সময়ের লোক এবং তাহাদিগের মধ্যে সম্পূর্ণ অগ্রপশ্চাদ্ভাব বিদ্যমান আছে। যখন ব্যাসদেবের জন্ম হয় নাই, রামায়ণ তখন বর্ষীয়ান ; এই রামায়ণে মহর্ষি কপিলের উল্লেখ দেখা যায়। রামায়ণ যখন অনুপস্থিত কালের উদরস্থ, শ্রতি তখন যুবতী। তদবিধ শ্রুতিতেও কপিলের উল্লেখ আছে। এইরূপ,স্থানে স্থানে গোতমেরও উল্লেখ থাকা দৃষ্ট হয়;আবার দর্শন সকলের লিখনগতি অন্বেষণ করিলে দেখিতে श्राउज़ ब्रांज़ “न वयं षट्पदार्थवादिनीवैशेषिकादिवत् ।” ७ई दलिङ्गां दत्रिज्ञ বৈশেষিক কণাদকে কটাক্ষ করিতেছেন। জৈমিনিও “ৰাহুৰায়যায়াল. ধন্বন্বাৰু।” বাদরায়ণকে পূজা করিতেছেন। আবার ব্যাস "স্বম্বিন্ধা জলিলি?” এই বলিয়া জৈমিনিকে স্মরণ করিতেছেন, “বনল স্ট্রীয়: সন্তুষ্ক;" এই বাক্যে পাতঞ্জলকেও খণ্ডন করিতেছেন। গৌতমও “মন্থক্য যন্থআল” এই স্বত্র দ্বারা কপিলকে লক্ষ্য করিতেছেন। আবার কণাদও গৌতমের সহিত নিরন্তর স্পৰ্দ্ধা করিতেছেন। এই সকল দেখিয়া ৰলিতে হয় যে,দার্শনিক ইতিহাস নির্ণয় করা সহজসাধ্য নহে। বিশেষতঃ কাল নির্ণয় করিবার ত কোন উপায়ই নাই। যদিও চেষ্ট। করিলে বৎসর গণনায় ১,২ করিয়া ব্যাস পর্য্যস্ত যাওয়া যাইতে পারে; কিন্তু তৎপরে অর্থাৎ ব্যাসের ওদিকে আর বৎসর নাই, কেবল যুগ— দ্বাপর, ত্রেতা, সত্য ! এই জন্য বলি, দার্শনিক ইতিবৃত্ত গ্রন্থপীঠ মধ্যে সন্নিবেশিত করিবার প্রয়াস পাওয়া বৃথা । তবে, যাহা কিছু R
