১২৮ লাখন । o বিলারীলাল । - o:* - কলগীত কূজিত হইয় উঠে নাই। সেই উষালোকে কেবল এক ীিত অথবা সভামনোরঞ্জনের কোন উদ্বেগু দেখা গেল o | 5इ: * ভোরের পার্থী সুমিষ্ট সুন্দর সুরে গান ধরিয়াছিল। সে স্থর তাহার 關 তাহার স্থর অন্তরঙ্গরূপে হৃদয়ে প্রবেশ করিয়া সহজেই পাঠকের - 瞿* ੇ নিজের । বিশ্বাস মাকর্ষণ করিয়া আনিল । o 鬣 DD DDDD DB BB BBBS BB BB BBSZSBBBBB BBBB BBBB BBS টানিয়া 劃 বাঙ্গল কবিতায় কবির নিজের স্থর শুনিলাম । আনিবার ভাব প্রথম অবোধবন্ধুর গদ্যে এবং অবোধবন্ধুর কবি 髒 রাত্রির অন্ধকার যখন দূর হইতে থাকে তখন যেমন জগল্পে বিহারীলালের কাব্যে অঙ্গভব করিয়াছিলাম। পৌলবর্জিনীতে যেমন . 體 মূৰ্ত্তি রেখায় রেখায় ফুটয় ওঠে—সেইরূপ অবোধবন্ধুর গদ্যে এর #মানুষের এবং প্রকৃতির নিকট-পরিচয় লাভ করিয়াছিলাম বিহারী曬 পদ্যে যেন প্রতিভার প্রত্যুষকিরণে মূৰ্ত্তির বিকাশ হইতে লাগিল৷ o লালের কাব্যেও সেইরূপ একটি ঘনিষ্ঠ সঙ্গ প্রাপ্ত হইয়াছিলাম। মনে o 醬 পাঠকের কন্ননার নিকটে একটি ভাবের দৃশু উদঘাটিত হইরা গেল। :আছে নিম্ন উদ্ধৃত শ্লোকগুলির বর্ণনায় এবং সঙ্গীতে মনশ্চক্ষের সমক্ষে 黜 “সৰ্ব্বদাই হুহু করে মন, স্বল্পর চিত্ৰপট উদঘাটিত হইয়া হৃদয়কে চঞ্চল করিয়া তুলিত। o 黜 বিশ্ব যেন মরুর মতন ; o “কছু ভাবি কোন ঝরণার, 繼 চারিদিকে ঝালাফালা, 醫 উপলে বন্ধুর যার ধার ; o উঃ কি জ্বলন্ত জ্বালা ! o প্রচণ্ড প্রপাত-ধ্বনি, o অগ্নিকুণ্ডে,পতঙ্গ পতন।” বায়ুবেগে প্রতিধ্বনি আধুনিক বঙ্গসাহিত্যে এই প্রথম বোধ হয় কবির নিজের কথা : চতুর্দিকে হতেছে বিস্তার ;– তৎসময়ে অথবা তৎপূৰ্ব্বে মাইকেলের চতুর্দশপদীতে কবির আর o গিয়ে তার তীরতরুতলে, নিবেদন কখন কখন প্রকাশ পাইয়া থাকিবে—কিন্তু তাহ বিরল- i পুরু পুরু নধর শাদ্বলে, o এবং চতুর্দশপদীর সংক্ষিপ্ত পরিসরের মধ্যে আত্মকথা এমন কfি ডুবাইয়ে এ শরীর, o ও সংহত হইয় আসে যে, তাহাতে বেদনার গীতোচ্ছাস জেt - শবসম রব স্থির o "ত্তি পায় না। m 體 কান দিয়ে জলকলকলে । বিহারীলাল তখনকার ইংরাজিভাষায় নব্যশিক্ষিত কবিদিগে : যে সময় কুরঙ্গিণীগণ, - স্তায় যুদ্ধবর্ণনাসম্বুল মহাকাব্য, উদ্দীপনাপূর্ণ দেশানুরাগমূলক কবিত o সবিস্ময়ে ফেলিয়ে নয়ন, - - লিখিলেন না, এবং পুরাতন কবিদিগের স্থায় পৌরাণিক উপাখ্যান : আমন্ত্রর সে দশা দেখে, o দিকেও গেলেন না—তিনি নিভৃতে বসিয়া নিজের ছলো নিলোঁ ; কাছে এসে চেয়ে থেকে মনের কথা বলিলেন। তাহার সেই স্বগত উক্তিতে বিশ্বহিত দেশ : অশ্রজল করিবে মোচন - Lior I
