| ২৮ সাধন । ব্যথিত হৃদয় হতে বহুভয়ে লাজে মৰ্ম্মের প্রার্থনা শুধু ব্যক্ত কয়। সাজে এ জগতে,—শুধু বলে রাখা “যেতে দিতে ইচ্ছা নাহি ।” হেন কথা কে পারে বলিতে "যেতে নাহি দিব!” শুনি তোঁর শিশুমুখে মেহের প্রবল গৰ্ব্ববাণী, সকৌতুকে হাসিয়া সংসার টেনে নিয়ে গেল মোরে, ভূই শুধু পরাভূত চোথে জগ ভোরে দুয়ারে রহিলি বসে ছবির মতন, আমি দেখে চলে একু মুছিয়া নয়ন । চলিতে চলিতে পথে হেরি দুইধীরে 1তের শস্যক্ষেত্র মন্ত শস্যভারে -দু পোহাইছে। তরুশ্রেণী উদদীন ugপথপাশে, চেয়ে আছে যারাধিল মাপন ছায়ার পানে । বহে খরবেগ শয়তের তর। গঙ্গ। শুভ্ৰ খণ্ডমেব মাতৃদুগ্ধ-পরিতৃপ্ত সুখনিদ্ররিত সপোঞ্জাত স্বকুমার গ্লোবৎসের মত নীলাম্বুল্পে শুয়ে —ধাপ্ত রেীত্রে অনাত্বক মুগযুগান্তরক্লাস্ত গিস্তবিস্তুত ধরণীর পানে চেরে ফেলিছু নি:শ্বাস । কি গভীর দুঃখে মগ্ন সমস্ত অfকাশ, সমস্ত পৃথিবী চলিতেছি যতদূর শুনিতেছি একমাত্র মৰ্ম্মান্তিক ময় যেতে নাহি দিব । *३* “ধেকে আমি দিব ন তোমায় !” ধরণীর প্রাস্ত হতে নীলাভ্রের সর্বপ্রাস্তুশ্রীর ধ্বনিতেছে চিরকাল অনাদ্যস্ত রবে "ঘেতে নাছি দিব” “যেতে নাহি দিব !" সবে কহে “যেতে নাহি দিব ।” তৃণ ক্ষুদ্র অতি তারেও বাধিয়া বক্ষে মাত বসুমতী কহিছেন প্রাণপণে “যেতে নাহি দিব ।” আয়ু ক্ষীণ দ্বীপমুখে শিখা নিব’নিব’ অ’াধারের গ্ৰাস হতে কে টানিছে তীরে, কহিতেছে শতবার “মৃেতে দিয লা রে ।” এ অনন্ত চরাচয়ে স্বর্গমর্থ্য ছেরে সব চেয়ে পুরাতন কথা, সব চেরে গর্তীর ক্রনন “যেতে নাছি দ্বিধ ” হার, তবু যেতে দিতে হয়, তবু চলে যায় । চলিতেছে এমনি অনাদিকাল হতে । .প্রচার-সমুদ্রধtহী স্বজনের স্রোন্তে প্রসারিত বাগ্ৰবাছ জলস্ত আঁথিতে “বিনা দিবন। যেতে” ডাকিতে ডাকিতে তুহু করে” তীব্ৰবেগে চলে যায় সবে পুর্ণ করি বিশ্বতট আৰ্ত্ত কলরবে। সন্মুখ উৰ্ম্মিরে তাকে পশ্চাতের ঢেউ “ধিবনা দিবনা যেতে”—সাহি শুনে কেউ, নাহি কোন সাড়া , ' চারিদিক হতে অঞ্জি
