পাতা:সারার্ণব - দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

있• সারাপূর্ব । কাৰ্য্য উৎপন্ন হইয়া থাকে, কেবল শুদ্ধসত্বায় তাহ হয় না। সেই শুদ্ধসত্ব। বীজ রূপে সাক্ষী মাত্র থাকেন এবং আছেন, প্রকৃতির সংযোগে পৃথিবী জল বায়ু সং ८षांcशद्र छांग्र cनई शैौटछ अडूद्र इहैद्रा दूकद९ विश्व ( औद ) थकांनं श्ब्र मांज । অঙ্কুর প্রকাশে বীজের নাশ হয় না, স্বল্পরূপে সেই বৃক্ষেই থাকে, কালে ফল হইতে পুনৰ্ব্বার প্রকাশ হয়, সেই রূপ জীবাকার আত্মা কৰ্ম্মফল ভোগান্তে পুনৰ্ব্বার ব্ৰহ্মস্বরূপে স্বকৰ্ম্মের সাক্ষী রূপ থাকেন। অপিচ,— পূৰ্ব্বে দ্রষ্ট কেবল এক আত্মা মাত্র ছিলেন, অন্ত আর কিছুই ছিল না, তিনি ঈক্ষণ দ্বারা দৃশু স্ব মারা প্রকৃতিকে জায়। কল্পনা করিয়া পতি পত্নী ভাৰাপর হুইলেন এবং “এক অাছি প্রজাবুদ্ধি করিয়া অনেক হইব’ ইত্যাদি সঙ্কল্প করিলেন । এই শ্রুতিতাৎপৰ্য্য প্রকাশক শাস্ত্রাস্তরের আলোচনায় কহিতেছেন যে,— প্রকৃতি পুরুষ অসংযোগে পরাবাণী (অব্যক্তাবাণী ) নামে থাকেন। তৎস্বৰূপে তিনি বুদ্ধি রহিত নাদ রহিতা, অক্ষর রহিতা, বিন্দু বিসর্গ রহিতা, কেবল চিন্মাত্র তত্ত্বে অবস্থিতি করেন। সেই পরাবাণী অন্তঃকরণ চতুষ্টয়াত্মক মূল প্রকৃতিস্থ ( স্বয়ম্ভু) তৈজস পুরুষ সংযোগে স্বর রূপা হয়েন। সেই স্বৰ ষড়, ঋষভ, গান্ধার মধ্যম, পঞ্চম, ধৈবত, নিষাদ নামে সপ্ত। তাতএয় পরাবাণী আদৌ নাদরূপ হয়েন। পরে পশুত্তীৰাণী জ্ঞানময়ী পরাপর বিচার রূপিণী শুভাশুভ সদসৎ অনুভবকারিণী পরব্রহ্মপ্রাপ্তির সোপান সদৃশী হয়েন। অপার সংসারান্ধকাররূপিণী মূল প্রকৃতি মায়া বা জড় অবিদ্যার পার উত্তীর্ণ সেই নাদময়ী পরাবাণী (বিদ্যা ) পশুন্তী নামে পুরুষ যুক্ত মধ্যম বাণী হয়েন। অতএব “শব্দীনাং জননী” এই শ্রত্যর্থে অব্যক্ত. নাদা নাদময়ী হইয়া শব্দরূপে নিরবয়ব আকাশ শরীরী চিদাত্মা পুরুষে প্রকাশ হয়েন ইহাও সত্য। নাদশদার্থে প্রাণ, অগ্নি, স্বৰ্য্য,—যথা,—ন কার প্রাণ, দ কার অনল, আ অধিদৈব সংযোগে “নাদ’ অর্থাৎ শব্দ বলিয়া প্রসিদ্ধ। সেই “নাদশ্রীতি” দ্বাবিংশতিরূপে শ্রীতি জনক হয়েন। শ্রীতি হইতে সপ্ত স্বর ও নানাকার মধ্যমাৰাণী হইয়াছেন। সেই “শ্রীতিমাত্র” মধ্যমীবাক পুরুষ (বিরাট ) সংযোগে “ৰৈখরী” নামে অক্ষরাত্মিক ও উচ্চাৰ্য্যা হইয়াছেন ইহা ঋগাদি চতুৰ্ব্বেদ বাক্য অবলোকনে কাণ্ডত্রয়ে প্রতিপাদিত হয়। এই “শকাব্রহ্ম" বাণী মধ্যেপরমাত্মার উল্লাস প্রতীতি হইয় থাকে, যেহেতু “পঞ্চবিংশতি সহস্রাণি পরব্রহ্মবাচ ভাতি” ইত্যাদি শ্রুতি সম্বাদ ও দৃগু হইতেছে। বেদ সমুদায়ে ব্ৰহ্মবাক্য ও ঋষিবাক্যে বিভক্ত। ঋক্ মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ অথবা ঋগ, গদ্য, সাম ও মন্ত্র একত্রিত সংখ্যা যথা,-চরণব্যুহ ও আর্য্যবিদ্যা স্বধাকরে—