সাৰ্বজনীন Va. লে হাসপাতালে অভাব শুধু স্থানের এবং ডাক্তার নাস ওষুধপত্র এবং চিকিৎসার ব্যবস্থার। আর সবই আছে, নোংরামি, অব্যবস্থা বিশৃঙ্খলা ! ৰিশ্ৰী একটা দুৰ্গন্ধে বাতাস ভরাট হয়ে আছে। মানুষ পচেও বুঝি এমন কটু দুৰ্গন্ধ ওঠে না, মনুষ্যত্ব পচে গিয়ে গন্ধ ছাড়ছে। মুখগুলিতে অসহায় বিপন্ন ভাবের সঙ্গে একটা অদ্ভুত কাঠিন্যপ্ৰত্যেকের মুখ যেন তাতে একটু লম্বাটে দেখাচ্ছে। অবস্থার ফেরে একান্ত নিরুপায় হয়ে কোনদিকে আশার আলো দেখতে না পেলে মরিয়া মানুষের মুখের চেহারা যেমন রুক্ষ্ম কঠিন হয়ে ওঠে-যার ফধ্যে শুধু একটি সুস্পষ্ট ইঙ্গিত ! শেষ পৰ্য্যন্ত লড়তে হবে, লড়াই করে যাওয়া ছাড়া আর কিছুই করার নেই, সুতরাং শেষ পৰ্য্যন্ত লড়তে হবে। প্ৰতিমা হঠাৎ মন্তব্য করে, জ্যাঠামশাই ষ্টেশনেও আসেন নি । পঙ্কজ হেসে বলে, কেন আসবেন ? আমাকেই ত প্ৰতিনিধি পাঠিয়েছেন। যা না করলে চলে সে কাজ তিনি কখনো কারো খাতিরে RRG I হুভাগিনী বলে, এরা। তবে আমাদের সঙ্গেই চলুক ? মহেশ্বর বলে, চলুক। গণেশ বলে, এক কাজ করা যাক। আমরা কাকার ওখানে উঠিব ভাবছি, সবাই আমরা ওদিক দিয়ে একটু ঘুরে যাই আসুন। কাকা লিখেছেন জায়গা নেই—যায়গা যদি সত্যি না পাই তবে আপনাদের সঙ্গে চলে যাব। আপনারাও প্ৰথম আসছেন, কত হৈ চৈ হাঙ্গামা । আমরা, cद्ध स्त्रांद्मठ्ठ शंकांभ बांफुंद । পঙ্কজ তার কথায় সায় দিয়ে বলে, সেটা মন্দ হয় না ।
পাতা:সার্বজনীন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৪
অবয়ব