न्य5क्षेि ७ थख्रिज्ञ दग ዓ ሕ» idea) হয়, যাহাকে চলিত ভাষায় “আকৃতি” বলে, সেইরূপ লোকের সহিত মিশিয়া ও তাহার সহিত ব্যবহার করিয়া তাহার হৃদয় মনের দোষ গুণ সম্বন্ধে আমাদের একটী সাধারণ সংস্কার জন্মে, যাহাকে তাহার হৃদয় মনের চেহারা বলা যাইতে পারে, ইহাই তাহার চরিত্র। কোন বিদেশ গত বন্ধুর কথা মনে করিয়া তাঁহাকে স্মৃতিপথে আনিবা মাত্র তাহার বাহিরের শরীরের একটী আকৃতি মনের মধ্যে অঙ্কিত হইবে। অর্থাৎ তঁাহার চক্ষু, মুখ, নাসিক প্রভৃতি অঙ্গপ্ৰত্যঙ্গের সূক্ষ্ম সুন্ম ভাব মনে আসিবে না; কিন্তু সমুদায় সম্বলিত ও সকলের সমষ্টিভূত একটি স্কুল ভাব আসিবে ; তাহাই তাহার শরীরের চেহারা বা আকৃতি। সেইরূপ কোন দূরস্থিত বন্ধুর নাম উল্লেখ করিলে, তাহার হৃদয় মনের যে ছবি মনে অঙ্কিত হয়, তাহা তাহার চরিত্র। সেই ছবি তাহার হৃদয় মনের গুণাবলির সমষ্টি-সাদ্ভূত। দ্বিতীয় লক্ষণ ঃ-মানবপ্রকৃতির অব্যক্ত গুঢ় শক্তিই চরিত্র। এই লক্ষণটা কয়েকটা দৃষ্টান্ত দ্বারা বিশদ করা আবশ্যক বোধ হইতেছে। sBB BBDB BBS D BBDD DDD DDBDB BD DBDD S বিদ্যা বা বুৎপত্তি কাহাকে বলে ? মনে করুন। একজন সুশিক্ষিত এবং বিবিধ বিদ্যায় পারদর্শী ব্যক্তি অল্পবয়স্ক শিশুদিগের শিক্ষাদান কাৰ্য্যে নিযুক্ত আছেন, সেই শিক্ষাদান কাৰ্য্যে তঁহার যতটুকু বিদ্য) বুদ্ধির পরিচয় LDLDB BDBBBYS BDD SDDD DBDBB DBDD BDD DBB SS BB কাৰ্য্যের পশ্চাতে যে অব্যক্ত গুঢ় শক্তি রহিয়াছে, যাহার প্রভাবে তিনি সুন্দরীরূপে শিক্ষা দিতে পারিতেছেন এবং আবশ্যক হইলে আরও এরূপ অনেক শিক্ষা দিতে পরিবেন, সেই অব্যক্ত গৃঢ় শক্তিই তাহার বিদ্যা বা বুৎপত্তি। একটা জাতির বিষয় চিন্তা করা যাউক ; এই বে। ইংরাজেরা এ দেশ শাসন করিতেছেন, এই শাসনকাৰ্য্যে তঁহাদের যে সকল কৰ্ম্মচারী DDB DBDS DBDD DBDBB BD DDBS BDB i i D DBDBBD BBB
