প্ৰাণী ও উদ্ভিদের বৃদ্ধি দেহের বৃদ্ধি সাধন করা জীব মাত্রেরই প্ৰধান ধৰ্ম্ম । দেহের বৃদ্ধি কাহাকে বলে, তাহা আমরা সকলেই বুঝি, কিন্তু দুই চারি কথায় তাহার একটা সংজ্ঞা দূিত, পারি না। আয়তনের বা গুরুত্বের বৃদ্ধিকে দেহের বৃদ্ধি বলা যায়, না । দুহে যখন মেদ সঞ্চিত হয়, তখন প্ৰাণী মাত্ৰেয়ই দেহ ক্ষীত হইয়া পড়ে, কিন্তু স্ফীততাকে বৃদ্ধি বলা স্নায় না। মৃত প্ৰায় শুষ্ক মূল প্রভৃতিকে কিছুক্ষণ জলে ডুবাইয়া রাখিলে, তাহা জল শোষণ করিয়া আয়তনে বড় হয় ; ইহাকেও বৃদ্ধি DBBS DD DS S SJBDB TBBuDuD K DBDBB DDDDDD BDDD DB BDD DDD স্থানে লুকারিত থাকিয়া নিদ্রায় কালক্ষেপ করে। এই মময়ে তাহারা আহার করে না। এই কারণে বসন্তকালে যখন নিদ্রাভঙ্গ হয়, তখন তাহদের দেহু। শীর্ণ হইয়া পড়ে। কিন্তু তাহাদিগকে এই অবস্থায় অধিক দিম থাকিতে দেখা স্বায় না ; দুইএকদিন পুষ্করিণীর জলে বিচরণ করিলেই তাহার। আবার পুষ্টাঙ্গৰ, হয়। ভেকের দেহের এই পুষ্টিকে ও বৃদ্ধি রলা যায় না । বাহিরের জল শরীরের ভিতরে প্রবেশ করিয়া দেহের স্ফীতি দেখায়। দেহের বৃদ্ধি সাধন করা কেবল জীবেরই ধৰ্ম্ম একথা ও বলা সঙ্গত মনে হয় না। ঘন চিনির রসে বা ফিটকিরির জলে, যখন দানা বাধিতে আরম্ভ করে, তখন প্ৰথমে একটি ক্ষুদ্র দানা দেখা দেয় এবং পরে তাহাই পরিপুষ্ট হইয়া বহু বৃহৎ দানার উৎপত্তি করে । উদ্ভিদগণ যেমন আপনা হইতেই দেহের বুদ্ধি করে, এস্থলে দানা গুলি ও কতকটা সেই প্রকারেই বৃদ্ধি প্ৰাপ্ত হয়। সুতরাং দেহের বৃদ্ধি সাধন করা কেবল, জীবেরই ধৰ্ম্ম এ কথাও বলা চলে না। তবে চিনি ৰা। ফিট কিরির দানার বৃদ্ধি এবং জীবের বৃদ্ধির মধ্যে পার্থক্য এই Ç, नििन्निव দান্য জল মিশ্রিত চিনি হইতেই, উপাদান সংগ্ৰহ করিয়া যে প্রকারে বুদ্ধি প্রাপ্ত হয়, প্রাণী ও উদ্ভিদ লে প্রকারে পুষ্ট হয় না। খাতের এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সহিত с. সকল পদার্থ জীবের দেহে প্রবিষ্ট হয়, তাহাই নানাপ্রকার রাসায়নিক প্রক্রিয়ার দ্বারা
পাতা:সাহিত্য-সংহিতা (নব পর্য্যায়, পঞ্চম খন্ড).pdf/৫১৩
অবয়ব