এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
নবীনচন্দ্র দাস ও বাংলা-সাহিত্য }\ని ক্ষণতরে শ্বেত ফেন লাগিয়া কপোলে ধৰল চামর প্রায় কর্ণ-মূলে দোলে । “তরঙ্গের রেখা প্রায়ু ভূজঙ্গনিকর বিচরিছে তারদেশে বায়ুপানআশে, সপ বলি চেনা যায় মণির প্রকাশে ঝলে যবে রবি-কৰু ফণার উপর ।
- তব ৱক্তাধর নিভ প্রবাল উপরে পড়িছে তরঙ্গাঘাতে শ্বেত শঙ্খকুল, প্রবাল-কণ্টক মুখে ফুটিয়া আকুল । ক্লেশে মুক্ত হ’য়ে শঙ্খ পলাইছে ধীরে ।
- নভ হ’তে গিরি সম ৪ই মেঘবর লম্বমান সিন্ধুবক্ষে জল পান তরে, ঘুরিছে আবৰ্ত্তবেগে ; ধরিয়া মন্দরে পুন যেন দেবাসুরে মথিছে সাগরে !
“শোডিছে লবণসিন্ধু শ্যামকলেবর লৌহচক্র প্রায়, দেখ, ব্যাপি দিগস্তর ; স্বল্লুর গগনপ্রান্তে স্বক্ষ নীলিমার শোভে তীর-বনকুণঞ্জি পরিধিত্ব প্রোয় । "তব বিম্বাধৰু-সুধা-পিপাসু এ মন রঞ্জন-বিলম্ব, প্রিয়ে, সহিবে কেমনে ?