পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ { 8 | & 也1 মীর মশাররফ হোসেন বসন্তকুমারী নাটক। মাঘ ১২৭৯ (২ ফেব্রুয়ারি ১৮৭৩)। १. २२१ ।। জমীদার দর্পণ (নাটক)। চৈত্র ১২৭৯ ( ১ মে ১৮৭৩) । १. १२ ।। এর উপায় কি ? ( প্রহসন) । ইং ১৮৭৫ । ১৮৭৫, ২৫এ সেপ্টেম্বরের গ্রামবাৰ্ত্তাপ্রকাশিকায় বিজ্ঞাপিত । বিষাদ-সিন্ধু ! মহরম পর্ব। ১২৯১ সাল ( ১ মে ১৮৮৫ ) । পৃ. ২-৪ । উদ্ধার পর্ব। ১ শ্রাবণ ১২৯৪ ( ১৪ আগষ্ট ১৮৮৭ ) । পু. ১৯১ । এজিয়-বধ পৰ্ব্ব । ১২৯৭ সাল ( ১০ মার্চ ১৮৯১ ) । পৃ. ৪৩ ৷ "চান্দ্র মাসের বৎসরের প্রথম মাসের নাম মহরম। হিজরী ৬১ সালের ই মরম উয়িথ মনিধিপতি হােসেন টনাক্রম সপরিবারে काद्रगांवाडूभिरु উপস্থিত হন ; এবং এজিদ-প্রেরিত সৈন্তহস্তে রণক্ষেত্রে প্রাণত্যাগ করেন , সেই শোচনীয় ঘটনা মহরম নামে প্রসিদ্ধ হইয়াছে। ঐ ঘটনার মুল কি এবং কি কারণে সেই ভয়ানক যুদ্ধ সংঘটিত হইয়াছিল, ইহার নিগুঢ় তত্ত্ব বোধ হয় অনেকেই অনবগত আছেন। পারস্ত ও আরব্য গ্রন্থ হইতে মূল ঘটনাঃ সারাংশ লইয়। বিষাদ-সিন্ধু বিরচিত হইল। প্রাচীন কাব্যগ্রন্থের অঙ্কিং অনুবাদ করিয়া প্রাচীন কবিগণের রচন-কৌশল এবং শাস্ত্রের মর্যাদা রক্ষা করা অত্যন্ত দুরূহ। মাশ লোকের পক্ষে তদ্বিয়ের যথার্থ গৌরবরক্ষার আকাঙ্গ বামনের বিস্তু ধরণের আকাজার স্থায় এক প্রকার দুরাকাঙ্ক্ষ বলিতে হইবে। তবে মহরমের মূল ঘটনাটি বঙ্গভাষাপ্রিয় পাঠক পাঠকগণের সহজে হৃদয়ঙ্গম করিয়া দেওয়াই আমার একমাত্র মুখ্য উদেষ্ঠ। শাস্ত্রানুসারে পাপভায় ও সমাজের দৃঢ় বন্ধনে বাধা হইয়৷ ‘বিষাদ-সিন্ধু'মধো কতকগুলি জাতীয় শব্দ ব্যবহার করিতে হইল।”—মুখবন্ধ