পাতা:সাহিত্য-সাধক-চরিতমালা পঞ্চম খণ্ড.pdf/২৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भानकूभाद्रौ दश মধ্যে অনেকেই আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে মনুষ্যত্ব-লাভে সহায়তা করিয়াছেন ( ব্যক্তিগত ভাবে না হইলেও শক্তিগত ভাবে ) । আমি এই সকল লোকের নিকট ঋণী । এইরূপে নব্যভারতের অন্যতম মুকবি বাৰু গোবিন্দচন্দ্র দাসের কবিত্বশক্তি এবং vগিরিজাপ্রসন্ন রায় চৌধুরী মহাশয়ের সাহিত্যিক শক্তির নিকট আমি বহুল পরিমাণে ঋণী । সকলের অপেক্ষা সাহিত্যগুরু বঙ্কিমচন্দ্রের ঋণই আমার গুরুতর । কেবল সাহিত্যশিক্ষা বিষয়ে নহে । আমার চির অপ্রত্যক্ষ ধৰ্ম্মতত্ত্ব-প্রণেতা আচাৰ্য্যদেবকে আমি গুরুদেবের আসনে বসাইয়া, তাহারই উপদেশানুসারে আত্ম-গঠনচেষ্টা করিয়াছি।” মানকুমার যে-সকল পুস্তক-পুস্তিক রচনা ও প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন, সেগুলির একটি কালাতুষ্ক্রমিক তালিকা দিতেছি । বন্ধনী মধ্যে প্রদত্ত ইংরেজী প্রকাশ-কাল, বেঙ্গল লাইব্রেরি-সঙ্কলিত মুদ্রিতপুস্তক-তালিকা হইতে গৃহীত – ১ । প্রিয় প্রসঙ্গ। বা হারানো প্রণয় ( গদ্য-পদ্য )। ইং ১৮৮৪ ( ২৪ ডিসেম্বর ) । পৃ. ১৩০ ৷ পুস্তকে লেখিকার নাম ছিল না ; ইহা “কোন বঙ্গমহিলা প্রণীত” ও *এস কে লাহিড়ী এগু কোং দ্বারা প্রকাশিত ” প্রকাশকের নিবেদনটি এইরূপ —“নবীন বঙ্গবালার তরুণ শোকোচ্ছ্বাস বঙ্গবাসীর সমক্ষে পুস্তকাকারে প্রকাশিত হইল।.গ্রন্থকত্ৰী পল্লীগ্রামে শিক্ষিত, উচ্চ শিক্ষা বিবজ্জিত, বিধবার কি মৰ্ম্মাস্তিক যাতন। তাহাই চিত্রিত করা নবীনা