\రి: গৌরীশঙ্কর তর্কবাগীশ করিয়াছিলেন, তাহার একটি মাত্র উদাহরণ দিয়া আমরা এই আলোচনা শেষ করিব । তাহার মৃত্যুর পাচ দিন পরে ১৮৫৯ খ্ৰীষ্টাব্দের ১০ই ফেব্রুয়ারি তারিখে ‘সংবাদ পূর্ণচন্দ্রোদয় লিখিয়াছিলেন – হা কি খেদেব বিষয়, বৰ্ত্তমান সময়ে বঙ্গ ভাষায় বিবিধ বিদ্যা প্রভৃতি সৰ্ব্ব আলোচনা করিয়া এদেশেৰ মানব মণ্ডলীব ক্ষেম বিস্তারার্থ সকলেরই মনে অম্বুবাগ জন্মিতেছে এ সময় এক পক্ষ মধ্যে জুই জন বাঙ্গাল সমাচার পত্র সম্পাদক মানব লীলা সম্ববণ করিলেন ? পাঠকবর্গের অবগতি হইয়াছে প্রভাকর সম্পাদক মহাশয় অfকস্মিক রোগে আক্রাস্ত হক্টযু ক এক দিবস মধ্যেই [ ১৩ জানুয়ারি, শনিবার ] ভৌতিক কলেবর বিসর্জন করিয়াছেন, ভাস্কর সম্পাদকও গত শনিবার [ ৫ ফেব্রুয়াপি ] পুৰ্ব্বত্ত্বে ভাগীরথী তীবনীর স্থিত জীর্ণ শীর্ণ তমু পরিত্যাগ করিলেন । উল্লিখিত দুই সম্পাদক অতিশয় লেখক, স্কুই জন দুষ্ট বিষয়ে বিশেষ ক্ষমতাৰাম ছিলেন, প্রভাকর সম্পাদক মহাশয়ের বিবিধ বিষয়ক কৰিত যাহা দৈনিক ও মাসিক প্রভাকরে অক্ষর নিবন্ধ আছে তাই যাবৎ বর্তমান থাকিবে স্তাবৎ ঐ মহোদয়ের প্রশংসায় গুণজ্ঞ মানব মাত্রের রসন। কদাপি শ্রাস্ত হইবেক না, ভাস্কর সম্পাদক মহাশয়ের গদ্য রচনায় বিশেষ পারকত। ছিল, বিশেষতঃ তিনি সহজ ভাষায় স্বাভাবিক বিযয় সকল এপ্রকার লিপিবদ্ধ করিতেন যে তাহল পাঠ করিয়া পাঠক মাত্রেরই অস্তঃকরণ পয়মানন্দে পুলকিত হুইত । উভয় সম্পাদক মহোদয় হইতে দেশের অবস্থা শোধন ও সৰ্ব্বসাধারণের জ্ঞান বৰ্দ্ধনার্থ সৰ্ব্বদা নানা প্রস্তাব दिद्भछिठ श्ड । ऊँiशांबी मेंौर्षऔवैौ श्ट्रेष्क दसैंभांन मभ८द्भद्र गांथाब्र* স্থিতাম্বুরাগী ও স্বদেশীয় জ্ঞানার্থ জনগণ অসংশয় বিৰিধ প্রকারে আমুকুল্য প্রাপ্ত হইতে পারিতেন, অতএব দেশের সৌভাগ্যাস্কুরোক্ষর সময়ে ঐ দুই মহাত্মার মানব লীলা সস্বরণ অতিশয় অনিষ্টকর হইল । " سمسعصصص جسمعي يص
