SOor वांक्रॉल-*य-ऊए । SN শব্দ ব্যবহার করিতে হয়, তথাপি এ “ঢোকেশের” সহিত যে ভােব জড়িত আছে ঠিক তাহা ए| | ঋতুভেদে প্ৰাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনা এবং তৎসঙ্গে শারীরিক ও মানসিক অবস্থার পরিবর্তন সূচক অনেক কথা বাঙ্গালায় আছে, সেগুলি সংগ্ৰহ করিয়া ভুভিধানের কলেবর পুষ্ট করা যাইতে পারে। দৃষ্টান্ত স্বরূপ নিয়ে গুটিকত লিখিত হইল। শীতে কুঁকড়ি শুকড়ি, জড়সড়, হিহি করা ; বসন্তে ঢল ঢল ; গ্রীষ্মে আই ঢাই, চিন্তু চিস্, ম্যাজ মােজ ; বর্ষায় থ্যাৎ খ্যাৎ, ঢাব ঢাব ; শীতের বাতাস, শন, শন ; গ্রীষ্মে বো বেঁ, হু হু, শো শো ; বর্ষায় ঝাপাৎ ঝাপাৎ, ঝর ঝরি ; হেমন্তে শির শির ; বসন্তে ঝিং, ঝির করিয়া বাহিতে থাকে । খট খাট, খা খা, DD BDDS DBDBBS DDD DDDS BBDDB BY BDD BDBDBDB BDDS বাঙ্গালায় যদি ইংরাজির ন্যায় একখানি ইডিয়ামের এর অভিধান প্রণয়ন করিতে হয়, তাহা হইলে বক্ষ্যমাণ তালিকাভুক্ত শব্দ এবং বাক্যাবলী তাহার প্রধান স্থান অধিকার করিয়া বসে, সুতরাং ও গুলি ভবিষ্যৎ বাঙ্গালা অভিধানের উপেক্ষার পাত্ৰ নহে। শ্ৰীজ্ঞানেন্দ্রমোহন দাস, ४शां१ों दक्ष नांश्डिJ अनिल । শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহোদয়ের আহবান এত শীঘ্ৰ সাৰ্থকতা লাভ করিবে, আমরা আশা করি নাই। সেই আমন্ত্রণের ফলে বাঙ্গালা মাসিক পত্রেও বাঙ্গালা ভাষার আলোচনা কিঞ্চিৎ আরম্ভ হইয়াছে, ইহাও একটা আশ্বাসের কথা । প্ৰয়াগ বঙ্গসাহিত্য মন্দিরের প্রেরিত এই পত্র খানি আমরা আদরের সহিত প্ৰকাশ করিলাম। অতঃপর সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকায় বাঙ্গালা ভাষার উৎপত্তি ও প্ৰকৃতি সম্বন্ধে আলোচনা চলিতে থাকিলে সাহিত্যপরিষদের অস্তিত্ব অনেকটা সার্থক হইবে, এইরূপ আশা করি । মহামহোপাধ্যায় হরপ্ৰসাদ শাস্ত্রী মহাশয় বাঙ্গালা বাকরণের বর্তমান দুরবস্থা সম্বন্ধে যে আক্ষেপ করিয়া ছেন, কালক্রমে সেই আক্ষেপের কারণ দূর হইতে পারে, বাঙ্গালা ব্যাকরণের সমাস প্রকরণে সম্প্রতি সংস্কৃত ব্যাকরণের সমাস প্রকরণ অনুবাদ করিয়া দেওয়া নিয়ম আছে। বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধের মধ্যভাগে সে সকল শব্দসমষ্টির তালিকা দেওয়া হইয়াছে, তাহার আলোচনায় বাঙ্গালা ভাষায় সমাস প্রক্রিয়ার মূল সূত্র গুলি আবিষ্কৃত হইতে পারে। যাই হউক, ব্যাকরণ শাস্ত্ৰ নিৰ্ম্মিত হইবার পূৰ্ব্বে সেই শাস্ত্রের উপাদান সংগ্ৰহ আবশ্যক। সেই উপাদান সংগ্রহেই আমাদের এখন প্ৰবৃত্ত হওয়া আবশ্যক ; এবং শিক্ষিত ব্যক্তি মাত্রই ইচ্ছা করিলে প্রচুর পরিমাণে উপাদান সংগ্ৰহ করিতে পারেন । বৰ্ত্তমান প্ৰবন্ধে লেখক সংগৃহীত উদাহরণ গুলি শ্রেণীবদ্ধ ও অকারাদি বর্ণক্রমে সাজাইয়া দিলে আলোচনার পুক্ষে সুবিধা হইত। ভরসা করি ভবিষ্যতে প্ৰবন্ধ লেখকগণ এ
