পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (চতুর্দ্দশ ভাগ).pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գծ সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ २१ °९थं}} | যে সকল দ্রব্য শূন্যগর্ভ, ভিতরে পায়ুপূৰ্ণ, তাহ ‘‘ফাঁপা” ; চামড়ার উপর ‘ফোসিকা’ পড়িলে উহা বায়ুপূর্ণ বুদবুদের মত দেখায় ; ছোট ফোসকার নাম “ফুসকুরি”, “ফুসুরি’। যাহা ফোস্কার মত ফাঁপা, তাহ ‘‘ফসকা’। উহাকে চাপিয়া ধরিতে গেলে ‘কাসকিয়া” যায়। “ফুসুরি'র প্রকারভেদ ‘ফোড়া”। “ফোফল” “ফোপড়া” “ফ্যাপ্লড়া” জিনিষ আকারে প্রকারে এই শ্রেণির } ফাঁপার প্রকারভেদ "ফেলু', যেন ভিতরে বাতাস ঢুকিয়া ঐয়পে। ফুলাইয়া রাখিয়াছে ৷ যাহাকে বাতাসে ফুলাইয়া রাখে, তাহ ‘ফুলকো” । পুষ্পকোরক “ফুলিয়া’ উঠিয়া “ফুলে *i°िाङ श्शू । “ফাকের’ ভিতর বাতাস থাকে, ঐ ফাক শূন্যগর্ভ স্থান মাত্র। যে কাজের ভিতরে কিছু নাই তাহ ‘‘ফকি” বা “ফক্কি কারি’ বা “ফক্করি”। “যাহা ‘ফাকি? তাহার ভিতরে শূন্য ; উহা মিথ্যা BBS uB BD D KDD DBDBD LD S BuLS DBB BB D DDDB SDB মিথ্যা আওয়াজ করিলে উহা “ফাকা” আওয়াজ হয়। ‘ফু” দিয়া যে কঁচের শূন্যগর্ভ শিশি ठेउग्रांत श्, उशि (3' fift ਜ পদার্থ, ন-যেমন কঁচি, পাতির-‘ফাট’ শব্দ করিয়া ‘ফাট’ ; মুৰ্দ্ধন্ত টবর্ণ কাঠিন্যবোধক । ‘ফাটা” জিনিষের भा८१ cए क्योंकि १८न, डाश्। বায়ুপূর্ণ, উহার নাম ‘ফাট’ । ছোট ফাটের नाभ ग्रूप्रे ; 4श्ांना छेद्र श्रीकांद्र ফুটার উকারে পরিণত হইয়া ক্ষুদ্রত্বের পরিচয় দেয়। মাটির বাসন ‘ফুট' শব্দ করিয়া ফুটিয়া যায় বা “ফুটাে হয়। গরম জল ও ‘ফুট ফুট” শব্দে বুদ্বাদ জন্মাষ্টয়া ‘भूश!' थicक । दic ठद्र আঙলে চাপ দিলে আঙুল “ফুট” কবিয়া “ফোটে', । দেওয়ালের মধ্যে বৃহৎ “ফাটের’ বা দুয়ারের নাম কি “ফটক’ ? জল “ফুটিবার সময় যে জলকণিকা উদগত হয়, তাহা জলের ‘ফোটা” ; সামান্যতঃ জল কণিকামাত্রই জলের ফোটা। ভ্রাতৃ’ললাটে ভগিনী জলবিন্দুর মত তিলকবিন্দু পরাইলে উহা ও श्म डाई-‘cगा”। এক ফোটা জলের ভিতর বাতাস ঢুকিয়া উহাকে ফাপাইয়া ফোলাইয়া তোলে ; জলবিন্দু বিস্তৃতি লাভ করে ; অতএব বিস্তৃত জিনিষের নাম “ফক্সল”। কোন ব্যবসায় বিস্তৃতি লাভ করিলে তাহা হয় ‘ফালাও” কারবার। উহা অন্ন স্থান হইতে অধিক স্থানে, নিকট হইতে দূরে ছড়াইয়া পড়ে ; নিকট হইতে দুরে ছড়ােনর নাম ‘দোলা” । যাহার দৃষ্টি দূরে নিক্ষিপ্ত হইকৈছে, অথচ তাহার ভিতরে কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য নাই, যাহা একরকম শূন্যগর্ভ দৃষ্টি-সে ‘ফ্যাল ফ্যাল” করিয়া তাকায়। ফটার প্রকারভেদ ‘ফাস”-তেলের কলসী ‘ফাসিয়া” গেলে তেল ছড়াইয়া পড়ে ৫৯ তেলের সঙ্গে বাতাস মিশ্রিত হইয়া “ফসার” ফয়ের পারদ স্ত্রী উন্মবৰ্ণ স ধ্বনির সৃষ্টি করে। তেমনি উহাকে ‘ফাড়িয়া” দ্বিখণ্ড করা চলে । কাপড়ের মত ‘ফরািফয়ে’ বা “ফুরফুরে’ জিনিষকে “याङ्ग्निा' छैिफुटङ छद्म । মানুষ যখন কিংকৰ্ত্তব্য-বিমূঢ় হয়, তাহার ভিতরটা “ফাক' হয় ; তাহার মনের ভিতর কৰ্পবাবুদ্ধি আসে না, শিত এটা শঙ্গা হয় ; তপন সে ‘ফফরে” পড়ে।