পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (তৃতীয় ভাগ).pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SObr नश्डिy-°द्धिक्ष९-°ांख्यिक । [ শ্রাবণ । কত ভক্তি দয়া বাৎসল্যের কথা, কত আত্মত্যাগ বৈরাগ্য কৰ্ম্মফলের কথা, মধুর কোমল গীত। কবিতাকারে বাঙ্গালীর ঘরে ঘরে বিরাজ করিতেছে, তাহার ইয়ত্তা নাই। আবার একই কথা একই গ্ৰন্থ, যে কত জনে কতক্ষপে রচনা করিয়াছেন, তাহাও নির্ণয় করা সহজ নহে। এক রামায়ণ মহাভারতের আট দশ খানি পৃথক রচনার সংবাদ জানা গিয়াছে। এক কাশীখণ্ডের ৪৫। খানি, এক মনসার উপাখ্যানের ২৬/২৭ খানি পৃথক রচনার কথা শিক্ষিত সমাজের কর্ণগোচর হইয়াছে। কিন্তু বঙ্গবাসীর এক খানি প্ৰধান গ্রন্থের কথা আজিও সুগুপ্ত রহিয়াছে । সেখানি মার্কণ্ডেয় চণ্ডী । চণ্ডী বঙ্গবাসী হিন্দুর পরম আদরের ধন। এক হিসাবে চণ্ডীকে বাঙ্গালীর সর্বপ্রধ:স ধৰ্ম্ম গ্ৰন্থও বলা যাইতে পারে। বাঙ্গালীর সর্বপ্রধান ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম দুর্গোৎসবে চণ্ডী, বাঙ্গালীর শাস্তিস্বস্ত্যয়নে চণ্ডী, বাঙ্গালীর গৃহে চণ্ডী, মণ্ডপে চণ্ডী । চণ্ডী ব্যতীত দুর্গাপুজা হয় না, চণ্ডীপাঠ ব্যতীত অমঙ্গল দূর হয় না, ভক্ত শাক্ত চণ্ডীপাঠ না করিয়া জলগ্ৰহণ করেন না। গৃহে চণ্ডী থাকিলে অকালমৃত্যু, রোগ, শোক, দৈব বা ভৌতিক উপদ্রব হইতে পারে না বলিয়া বাঙ্গালীর বিশ্বাস । যখন বিবিধ স্বরসংযোগে ভক্ত দেবীমাহাত্ম্য পাঠ করিতে থাকেন, তখন যেন সত্য সত্যই মহর্ষি মেধসের সেই পুষ্পিত শান্ত তপোবন আবিভূতি হয়, আর যেন দানবদলনী মহামায়া সিংহাসনে আসীন হইয়া ভক্তকে বরাভয় দিতে থাকেন। ভক্তপূজক কবির অমৃত কবিতায় অন্তরের শোক তাপ বিস্মৃত হইয়া পরম শান্তিলাভ করেন। সংসারের শত যাতনায় জর্জরিত, সহস্ৰ বিপদে অবসান্ন, শত শক্রবেষ্টিত মানব চণ্ডীপাঠে অসুরিনাশিনীর অভয় হস্ত দেখিয়া আশ্বস্ত হয়। বিষয়াসক্ত মায়াবদ্ধ জীব চণ্ডীপাঠে বিশ্বপ্ৰহেলিক অবগত হইয়া বৈরাগ্য অবলম্বন করে। বাঙ্গালীর জীবনে, বাঙ্গালীর সংসারে, বাঙ্গালীর হৃদয়ে চণ্ডীর প্রভাব বড় বেশী। জন্মান্ধি কবি ভবানীপ্ৰসাদ এই দেবীমাহাত্ম্য বাঙ্গালা গীত-কবিতায় অনুবাদ করিায়াছেন। ভবানীপ্রসাদ নিজে শক্তিভক্ত ছিলেন। একে জন্মান্ধ, তাহাতে শিশুকালেই মাতৃপিতৃহীন হইয়া ভবানীপ্ৰসাদ দুঃখদারিদ্র্যের অগাধ সাগরে নিমজ্জিত হইয়াছিলেন। ইহার উপর আবার জ্ঞাতিবর্গের অত্যাচার ! দুঃখে শোকে জর্জরিত হইয়া দেবীর নিকট আত্মবিবরণ জানাইবার মানসে কবি দুর্গার মাহাত্ম্য গীতে কীৰ্ত্তন করিয়া ছিলেন । দুর্গার মাহাত্ম্য কীৰ্ত্তিত হইয়াছে বলিয়া কবি প্রচলিত রীতি অনুসারে গ্রন্থের ‘দুর্গামঙ্গল’ নাম DBiB BDBBBDDBD DBDBDD DDB BttBD BDBDBB BDB DBDDDDuBDD S DBD D BDD S BBBDBD DDDD DBBD BBDJuD BuDuDSS S DB LBLD BBB BBBB DBBD DDDD DLDS BBB BDDDD DDBB BD SDDB uY BDB uBDB DBBDD LDBDDB DDDBD BDS ছেন। প্ৰাচীন বাঙ্গালা কাব্যের শ্রেণীবিভাগে এই সকল গীতকাব্য মঙ্গলাখ্য বলিয়া এক শ্ৰেণী ধরা যাইতে পারে। রায়মঙ্গল, কালিকামঙ্গল, ভারতমঙ্গল প্রভৃতি নাম দেখিয়াই BDB DDSDDBBD DtDtt DBDDDD DBD Bu D B SEBBDB DBDD