थांयर्थ डांश ] [ প্ৰথম সংখ্যা সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা মাণিকগাঙ্গুলী ও ধৰ্ম্মমঙ্গল মহাত্মা বুদ্ধ "অহিংসা পরমো ধৰ্ম্ম” প্রচার করিয়া নিৰ্ব্বাণপ্ৰাপ্ত হইবার পর হইতে বৌদ্ধধৰ্ম্মের শ্ৰেষ্ঠত্ব এবং কোন কোন বৌদ্ধ নরপতি ও শ্রমণগণের গুণকীৰ্ত্তন করিতে অনেকানেক কোবিদ লেখনী ধারণ করেন। অনেকগুলি সংস্কৃত নাটক ও নাটক হইতে একথার প্রমাণ উদ্ধৃত করা যাইতে পারে। তারপর হিন্দুর ভারতীদেবী যখন দেবভাষা ছাড়িয়া বঙ্গভাষায় ক্রীড়া করিতে আরম্ভ করিলেন, তখন প্ৰায় ঐ উদ্দেশ্যেই ‘ধৰ্ম্মমঙ্গল” কাব্য রচনার সুত্রপাত হয় । রামাই পণ্ডিত সৰ্ব্বপ্রথম ধৰ্ম্মমঙ্গল রচনা করেন। র্তাহার কাব্যে বৌদ্ধপ্রভাব স্পষ্ট প্রতীয়মান হইবে। তৎপরবর্তী ধৰ্ম্মমঙ্গল-রচয়িতাদিগের গ্রন্থে স্পষ্ট বৌদ্ধভােব পরিদৃশ্যমান না হইলেও, মুলে যে বৌদ্ধপ্রভাব অন্তর্নিহিত আছে, বুদ্ধিমান পাঠকগণ তাহা বুঝিতে পরিবেন। আমরা এ পৰ্যন্ত দশজন ধৰ্ম্মমঙ্গলরচয়িতার নাম শ্রত হইয়াছি, (কিন্তু একথা অবশ্যৱীকাৰ্য 始 যে, উক্ত সকল গ্ৰন্থই আমাদের দৃষ্টির অধিকারে আইসে নাই।) 3battv তাঁহাদের মধ্যে রামাই পণ্ডিত প্ৰথম। তৎপরে ময়ুরভট্ট, রামচন্দ্ৰ, খেলারাম, সীতারাম, রাহুদাস কৈবৰ্ত্ত ( আদিক উপাধিধারী), রূপরাম, ঘনরাম ও সহদেব চক্ৰবৰ্ত্ত ধৰ্ম্মমঙ্গল রচনা করেন। মাণিকগাঙ্গুলীর ধৰ্ম্মমঙ্গল বোধ হয় ময়ূরভট্টের পরই রচিত হয়। পরিষদ হইতে মাণিকগাঙ্গুলীর যে ধৰ্ম্মমঙ্গল প্ৰকাশিত হইয়াছে, তাহার আদর্শ পুথিখানি ১২৬ বৎসরের,-(“বিতারিখ ১৭ই ফান্ডন শকাব্দী ১৭৩১ কুন্তে মাসে কৃষ্ণে পক্ষে প্ৰতিপদি তির্থেী।” ১। মাণিকগাঙ্গুলী গ্ৰন্থশেষে এইরূপ লিখিয়াছেন— “শাকে ঋতু সঙ্গে বেদ মামুত্র দক্ষিণে । সিদ্ধসহ যুগ দক্ষ যোিগতায় সনে । r S DBDBDD DBDDD DDD DBBBDBSS BD BDBDB LDLBL BD DBD DLLL S S D DBB BDBD DBDBDBDB DDDS S DBD Bu ttL BBDB BD লইয়াছি। এরূপ অনুমানের ক্ষয়শ্বও পশ্চাৎ লিপিবদ্ধ হইল। গাঙ্গুলী মহাশয় প্রকাশ । BBDBDBDBBTS DDD DDDBD DBDDD DBDB DBDB BDD S S DBDB DBLB BD BDBBiBDBDB
