বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাদশ ভাগ).pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খলন ১৩১২ ] বিবিধ প্ৰচলিত প্ৰাচীন গাথা । Y@ዓ । আমার এই সুখের সময়, মরা মালঞ্চে ফুল ফোটেরে । এমন ব্যথিত সই রে মোর দুঃখে জনম গোলরে ৷ সুখের দিন পেয়েও হায় পেলেম নারে। সিঁদকেটে চোর গিছলো ঘরে, ঘরের লোক সব পলাইল ডরে। আমার অঞ্চলের ধন কুচো সোণ খসে প’লো অন্ধকারে। ও যেমন কুমরেতে এনে মাটী, ছেলে করে পরিপাটী কাচায় তার রং মেসেনা মধুবালার ভাগ্যে আজ বুঝি তাও হ’লে না৷” এই গীতত্ৰয়ে সাধারণ চক্ষে কবিত্ব দৃষ্ট হয় না বটে, কিন্তু মধুমালার উপকথা শুনিবার সময় আনুপুৰ্ব্বিক ঘটনা জানিয়া শুনিয়া গীত তিনটী শুনিলে নিরক্ষর-রচয়িতাকে কবি বলিতে আর দ্বিধা থাকে না । যে সকল উপকথায় গীত সকল সন্নিবিষ্ট আছে, উহা যিনি শুনিবার ইচ্ছা করেন, তিনি কোনও কৃষিপল্লীর রসিক ব্যক্তির নিকট শুনিলে বুঝিতে পরিবেন যে, এখনও বঙ্গদেশে অনেকানেক নিরক্ষর ব্যক্তি উপকথাপ্রসঙ্গে কবিত্বময় গীত গাইয়া সমশ্রেণীর মধ্যে সুম্মান লাভ করিয়া থাকে, উপকথা-সঙ্গীতে বঙ্গদেশের কৃষিসমাজ, পূর্ণরূপে শিক্ষিত কবির উপন্যাস পড়া শিক্ষিত অৰ্দ্ধশিক্ষিত ভদ্রসন্তান হইতে শতগুণে আমােদ ভোগ করিয়া থাকে। এই দেশের তৃতীয়াংশ অধিবাসী এখনও সম্পূর্ণরূপে অশিক্ষিত এবং চতুর্থাংশ সম্পূর্ণরূপে নিরক্ষর ; ইহার এই উপকথা-সঙ্গীতে এবং উপকথার গল্প লহরীতে নিমজ্জিত হইয়া উচ্চ অঙ্গের উপন্যাসপ্রিয় ভদ্রলোকের অপেক্ষা পরম সুখভোগ করিয়া থাকে । ( ক্রমশঃ ) শ্ৰীমোক্ষদাচরণ ভট্টাচাৰ্য্য। বিবিধ প্ৰচলিত প্ৰাচীন গাথা। | || क्षऊ बाह्रैाgङ मiट्नेि । সত সঙ্গে রস রঙ্গে বৈসেছেন। ভবানী । দুহাতে দুগাছি শঙ্খ দেহ পরি। বিনয়ে বলে কুতুহলে শুন সকল বাণী । হাসিয়ে হর বলছে শুন হে গঙ্করি। তুমি ত শুইয়ে, আমিত মেয়ে,থাক রাত্ৰিদিনে। ड्धांत्रिं कछुांद्र ख्रिश्ी ত্রিপুরারি টঙ্ক পাব কণি।। তোমার কাপালে পড়ে আমার আমার সম্বল সিদ্ধিঝুলী আর বাঘের ছাল । O সাধ নাইকো পুরে। এক ডুম্বারু। হাতে শিঙ্গা গলায় হাড়ের মালা । রূপা সোণ অলঙ্কার না পরিলাম গায়ে। আমি তৈল বিনে ভস্ম মাখি অন্নাভাবে সিদ্ধি। শিবায় মরে দেবের মাঝে । ৰস্ত্রাভাবে বাঘছাল কোমরেতে বান্ধি । शंठ ब्रांस्कृांङ झिं बांख । এড়ে বলাম্বুটির নাম রে কাহণটেক্‌ কড়ি। h