नन »©२२ ] বৰ্দ্ধমানের পুরাকথা নদীর তীয়ে বিংহপুর রাজধানী ছিল, - এখানে সিংহবাহক রাজত্ব করিতেন। সিংহপুর ধ্বংস হইলে এই স্থান “সিংহারণ্য” নামে প্ৰসিদ্ধ হয়। এই সিংহাৱণ্য হইতেই "সিংহায়ণ” নদীর নামকরণ হইয়া থাকিবে। তৎপরে গ্রীক ও রোমকদিগের বিবরণী হইতে পাইতেছি যে, খৃষ্টপূর্ব ৪র্থ হইতে খৃষ্টীয় ১ম শতাব্দীর মধ্যে বৰ্দ্ধমান প্রদেশে পারতালিস (Portalis), গঙ্গৈ (Gangai) ও কাটাদপা SLLlLlLlL DD DBDD gBDD DBDBB DDD DDD DDSS DBBBBD BuuD বৰ্ত্তমান বৰ্দ্ধমান সহরকেই Parthalis বা Portalis স্থির করিয়াছেন। এই নামটী দেশীয় SSuD SHLY DDDB KK DBB DBD DDSS S BDYKEDDS BKBDDDBB DDL পর বঙ্গাল-পরতালের প্রসঙ্গ আছে। এই প্ৰসঙ্গ অনুসরণ করিলে বলিতে হয় যে, বৰ্ত্তমান রাঢ় ও পুর্ববঙ্গের মধ্যস্থলে “পরতাল’ বলিয়া কোন প্ৰসিদ্ধ স্থান ছিল এবং বিক্রমপুরে সেই YiKB DDsDDD DO D D BDTBDEEuSBBKS SsBD DDDS rict. Parthalis«d Portalis a R, vitic éta R3: Portais «fi DB DBB BBDD BD S DD BDD SM KBB BDDBDD BDDBYS SgS DBD DBD DBS SDBDD gDEE DBD BD DBDD S SDBBBB BLBD YKDDDDDDD BDS BB BBBB SBuS BDBDBBYD DBDDES SDiDBBtB D DB অপভ্রংশে “কাটাদপা’ হইয়া থাকিবে, এখন কঁটােয়া নামেই পরিচিত। খৃষ্টীয় ৭ম শতাব্দীতে চীনপরিব্রাজক রাঢ়দেশে আগমন করেন। তিনি এখানকার সমৃদ্ধির কথা উজ্জল ভাষায় লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন। তৎকালে সুহ্ম, রাঢ় বা বৰ্দ্ধমানভুক্তি কর্ণসুবর্ণ নামে পরিচিত ছিল। তৎকালে এই স্থান বহু জনাকীর্ণ, বহু ধনকুবের ও বিস্তানুরাগী জনগণের বসবাস ছিল। তৎকালে এখানকার রাজধানী কর্ণসুবৰ্ণে ১০টা মাত্র বৌদ্ধ সঙ্ঘারাম, কিন্তু নানা সম্প্রদায়ের ৫০টা দেবমন্দির ছিল। সুতরাং বলা যাইতে পারে যে, এখানে বৌদ্ধসম্প্রদায় অপেক্ষ অপর সম্প্রদায়ের লোকই বেশী ছিল। তখনকার এই কর্ণসুবর্ণ বা রাঢ়ের রাজধানী লইয়া মত ভেদ আছে। কেহ বলেন, বৰ্ত্তমান মুর্শিদাবাদ জেলায় BBDDD D DBDBDL DBDD BBSS S BBDD BDBD DBBBB DLBS BBDBBDD DDBDD YiDiDSDDB DDDDDB SgBuuDD DBDD DBSS DB DBDB g BBB BDBD এক সময়ে বিশেষ সমৃদ্ধিশালী ও রাঢ় য় সভ্যতার কেন্দ্ৰ বলিয়া পরিচিত ছিল এবং এখনও eDBD DBD BB BDBBB DB DDDB DBDDSS S BD BBDB DD DDDB DD বর্ধমানু, BBD DDD DDS BDBBDDBS DBDBKS DBDBKKS BDD BDuuDuB uCB YK (sh ) , “বিশ্বজনানাং ঘাসশাচ বিক্রম্পুৰ্যশ্চ ভুক্মিশঃ। TLBDDDDB LDDDBDB DiBt S S DLDDEtS
