পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাবিংশ ভাগ).pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লখনৌ সহরের নামের উৎপত্তিঞ্চ লখনীে কত দিনের সহর এ সম্বন্ধে লেখনী অঞ্চলে প্ৰবাদ আছে-অযোধ্যাধিপতি রঘুকুলDBDBBD TBBDLuY DD DBE g BBBD DBDD S gu DBDD S SSSS LLL LLLLLLLlLlL Gazetteer, (1908), Vol. XVI, p. 82) ai estre vNig-rRbe fiovs এক বিস্তীর্ণ ভূখণ্ড লক্ষ্মণকে জায়গীর দিয়াছিলেন। সেই ভূখণ্ডমধ্যে লক্ষ্মণ লছমনপুর গ্রাম BBD DBDBBS BBD DBBDDB DBDDD DBD DB BBDD DBDDuuD DiiiiL BDD আছে, এই স্থানেই সুপ্রাচীন লছমনপুর অবস্থিত ছিল ৷ ( Gazetteer of the Province of Oudh, 1877, Vol. II. p. 364 ) এই প্রবাদের মূলে কোন ঐতিহাসিক সত্য আছে বলিয়া মনে হয় না। কারণ, রামায়ণ, মহাভারত ও পুরাণাদি কোন প্ৰাচীন গ্রন্থে শ্ৰীরাম-লক্ষ্মণের প্রসঙ্গ থাকিলেও রামচন্দ্রের এরূপ DDDBD D DD DBDBDBD DBDDDSDBuB BBDDBB D BBBDBBB DBDD DBB KiBDS শব্দের নামোৎপত্তি হইতে পারে না। লক্ষ্মণপুর বা লছমনপুর নামই এখনও পৰ্য্যন্ত প্ৰচলিত থাকিত। তবে মচ্ছি।ভবনের মধ্যবৰ্ত্তী “লক্ষ্মণটিলা” নাম হইতে মনে হয় যে, এ অঞ্চলে কোন এক সময়ে লক্ষ্মণ নামে এক ব্যক্তি রাজত্ব করিতেন, লক্ষ্মণটিলার নিকট তাহার রাজভবন থাকারই সম্ভাবনা । এই স্থান উপযুক্তরূপে খনন করিলে সম্ভবতঃ সেই প্ৰাচীন নিদর্শন বাহির হইতে পারে। লখনীে নগরীর সহিত যে তঁাহার স্মৃতি বিজড়িত, আছে, তাহা অস্বীকার করা যায় না । আমার মনে হয়, উক্ত লক্ষ্মণ নৃপতির নামানুসারে এই নগরী এক সময়ে লক্ষ্মণাবতী নামে পরিচিত ছিল। লক্ষ্মণাবতীর অপভ্রংশে প্রথমে লখনৌতীি এবং অবশেষে লখনীে নামে খ্যাত হইয়াছে। সুতরাং লখনৌর আদি পরিচয় বাহির করিতে হইলে, এই স্থানের প্রতিষ্ঠাতা লক্ষ্মণ নৃপের সন্ধান ও সেই সঙ্গে লক্ষ্মণাবতীর প্রসঙ্গও বাহির করিতে হইবে। EBB DDB BDDBDBDBDD DDDDDB DBDBBS BEDiDD DBuDDB DB DBDD এই তাম্রাপটে লিখিত আছে, - "ওঁ স্বন্তি জয়পুৱাৎ পরমমাহেশ্বরঃ শ্ৰীমহারাজলক্ষ্মণঃ কুশলী ফেলা পৰ্ব্বতিকাগ্রামে ব্ৰাহ্মণাDD BDDDDDBD DBDDBB BBBD BD DB DBD D DDBBDDD পুণ্যাক্তিবৃদ্ধিয়ে কৌৎসসগোত্রায় বাজসনেরিসব্রহ্মচারিণে মাধ্যন্দিনায় ব্ৰাহ্মণরেবভিন্বামিনোগ্রাহারোতিস্থািট” ইত্যাদি। এই শাসনাংশ হইতে মনে হয়, পরমমাহেশ্বর মহারাজ লক্ষ্মণ জয়পুরে অবস্থানকালে पत्री-नारिय-क्रिय ২১শ, ৮ম মাসিক অধিবেশনে পঠিত।