পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বাবিংশ ভাগ).pdf/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষ্ণকীৰ্ত্তনের লিপিকাল-নিৰ্ণয়ঃ অনুসন্ধিৎসুগণের ঔৎসুক্যাতিশয্য এবং “কৃষ্ণকীৰ্ত্তন’এ বাঙ্গালা বর্ণমালার অল্প কয়েকটি অক্ষরের পরিবৃত্তি-অনুক্রমে পূর্ণতা লাভ লক্ষ্য করিয়া এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধের অবতারণা। “কৃষ্ণকীর্তন” চণ্ডীদাস-বিরচিত একখানি নবাবিষ্কৃত গ্ৰন্থ। বিগত ১৩১৬ সালের শীতঋতুতে আমরা পুথিখানির সন্ধান পাই।। ১৩১৮ সনে পরিষদের প্রথম মাসিক অধিবেশনে উহা sBBT DBBD S SBgD iLiBS GBDD S BE KLE DD DDD S S S DBDDDB DD DBBK কত, নিশ্চয় করিয়া বলা দুরূহ। তবে যে কেহ দেখিয়াছেন, তাহাকেই মুক্ত কণ্ঠে স্বীকার করিতে হইয়াছে, পুথি সুপ্ৰাচীন। যাহারা ২।১০। খানি হস্তলিখিত পুথি লইয়া নাড়াচাড়া করিয়াছেন, অথবা র্যাহারা ভারতীয় প্রাচীন লেখতত্বের সহিত পরিচয় মাত্র রাখেন, তাহারা সকলেই পুথির লেখা সাৰ্দ্ধ তিন শত বর্ষেরও পুর্বের অনুমান করেন। কেহ কেহ এমনও প্রশ্ন করেন, উহা কি চণ্ডীদাসের হস্তাক্ষর ? যাহা হউক, এক্ষণে আমরা লেখতত্বের সাহায্যে আলোচ্য পুথিখানির লিপিকাল নিরূপণে প্ৰয়াস পাইব এবং তাহাই সমীচীন। খৃষ্টীয় ১২শ শতাব্দীর পূর্বেই বাঙ্গালা বর্ণমালা প্ৰায় পুর্ণাবয়ব প্ৰাপ্ত হইয়াছে, দেখিতে পাই। অবশ্য গঠনকাৰ্য্য যে সুদীর্ঘ কাল ব্যাপিয়া চলিয়াছিল, সে বিষয়ে সন্দেহ নাই । কেবল দুই চারিটি অক্ষরের বর্তমান আকার পাইতে আরও তিন শত বর্ষ অতীত হইয়াছিল; অর্থাৎ পঞ্চদশ শতাব্দীর অন্তে আধুনিক বর্ণমালা সম্পূর্ণভাবে গড়িয়া উঠে। বিজয়সেনের দেওপাড়া প্ৰশস্তিতে ১ আধুনিক বর্ণমালার কৈশোরাবস্থা বলা চলে। আলোচনার সুবিধার্থে নিয়ে উহার অক্ষরমালার সংক্ষিপ্ত পরিচয় প্রদত্ত হইল। ই-ইকারে বৃক্তত্বয় মিলিত । উ-উকারের উদ্ধভাগ কিঞ্চিৎ বক্ৰ। ক-ক’তে সুন্ম কোণের অভাব। গা-গকারের মাত্রা ও দক্ষিণের সরলরেখা মিলিত হইয়া এক সমকোণের স্থষ্টি qft চ-চ’র আকৃতি নাগরী এবং অধোদেশে শূন্যগর্ভ ত্রিভুজটি বামভাগে। छ-ज कङकछे। हेरब्रायि ४७थब्रभउ । 丐一四5夺忙哥哥叫烹哥*1 e-d भांखांशैन, शर्टन अगन्यूत।

  • ঘঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষদেয়। ১৯শ, ৫ম মাসিক অধিবেশনে পঠিত । o Epigraphia Indica, Vol. I, p. 307.