পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ર जांश्ऊिा-*ब्रियल-oलिका । [ कालॅिक ভাড়ার জিন্ম যার আছে মা, সে যে ভোলা ত্রিপুরারি। শিব আশুতোষ স্বভাবীদাতা, তবু জিন্ম রাখা তারি৷ অৰ্দ্ধ অঙ্গ জায়গীর, মা গে। তবু শিবের মাইনে ভারি। আমি বিনা মাইনের চাকর কেবল চরণ-ধূলার অধিকারী ॥ ,ि cउांभांव्र दां८°द्र क्षांद्र क्षुद्र, उद दtछे आधि शंद्रिी । যদি আমার বাপের ধারা ধর, তবে তা মা পেতে পারি। প্ৰসাদ বলে আমন বাপের বালাই লয়ে আমি মরি। ও পদের মত পদ পাইতো, সে পদ লয়ে বিপদ সারি৷” এই পদটী পাঠ করিয়া গৃহস্বামী একবারে মোহিত হইলেন। ইহার অপূৰ্ব্ব ভাব হৃদয়ঙ্গম করিয়া তিনি স্থির করিলেন যে, রামপ্রসাদ সামান্য ব্যক্তি নহেন এবং সামান্য মুহুরীগিরি তাহার কাৰ্য্য নহে। তিনি বিশ্বেশ্বরীর প্রকৃত কিঙ্কর, তাহার সেবায় জীবন যাপন করাই তাহার প্রকৃত কাৰ্য্য। গৃহস্বামী যেমন ধৰ্ম্মপ্রবণ, তেমনি বিদ্যান্য ছিলেন। তিনি রামপ্রসাদকে ডাকাইয়া বলিলেন-“পার্থিব প্রভুর কাৰ্য্যে তোমার অমূল্য জীধন নষ্ট করা উচিত নহে। তুমি যে ব্ৰহ্মময়ীর পদ-রত্ন লাভের জন্য ব্যগ্র হইয়াছ, যাহাতে তাহা প্রাপ্ত হও, সেই কাৰ্য্য কর ; তোমার ধৰ্ম্মপথে আমি কণ্টকস্বরূপ হইব না। তুমি মুহুরীগিরি। কাৰ্য্য হইতে অবসর গ্ৰহণ কর, এবং তোমার অবশিষ্ট জীবন পরমাত্মার চিন্তায় অতিবাহিত কর । সংসারযাত্ৰা নির্বাহের জন্য তোমাকে অর্থে পাৰ্জন করিতে হইবে না । তুমি যত দিন জীবিত থাকিবে, আমি তোমাকে প্রতি মাসে ৩০২ টাকা করিয়া দিব।” চাকরি হইতে অব্যাহতি পাইয়া, রামপ্রসাদ তাহার বাসস্থানে প্ৰত্যাগমন করিলেন । তিনি তন্ত্রমতাবলম্বী ছিলেন, এবং সেই পদ্ধতি অনুসারে তঁহার বাটীর মধ্যে পঞ্চমুণ্ডী আসন প্ৰস্তুত করিয়া, তাহার উপর উপবেশন পূৰ্ব্বক শক্তির উপাসনা করিতে লাগিলেন। কথিত আছে যে, এবস্তপ্রকার উপাসনায় তিনি সিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন। তঁহার ভাব-পূর্ণ পদগুলি তঁহার উপাসনাকাৰ্য্যে সমধিক সাহায্য করিত। তিনি এই সকল সঙ্গীত গাইয়া যেমন আপনি সন্তোষ লাভ করিতেন, তেমনি সাধারণকে মোহিত করিতেন। তিনি যে, গৃহে বসিয়া সঙ্গীত রচনা করিতেন, এরূপ নহে। পথে ঘাটে ভ্ৰমণ করিতে করিতে যে কোন ঘটনা তাহাকে আকর্ষণ করিত, তাহাই অবলম্বন করিয়া পদ রচনা করিতেন। এরূপ DBBD DDD KB DS BBBD DBDDBS gBEL SBDDDDi BBBDBS S SBB DD করিব মাত্র তঁহার মুখ হইতে সদ্ভাবপূর্ণ রসময়ী পদাবলি বহির্গত হইত। সঙ্গীত ব্যতীত রামপ্রসাদ কয়েক খানি কীৰ্ত্তন রচনা করিয়াছিলেন। যথা, শিবকীৰ্ত্তন, কালীকীৰ্ত্তন ও কৃষ্ণকীৰ্ত্তন। এতদ্ভিন্ন সীতাবিলাপ নামক একটী কবিতা তঁহার রচিত বলিয়া তদীয় কবিতাবলির মধ্যে সন্নিবেশিত হইয়াছে। কিন্তু ইহা তাহার রচিত কি না, তদবিষয়ে সন্দেহ আছে। যাহা হউক, ক্রমে রামপ্রসাদের সুখ্যাতি চারি দিকে পরিব্যাপ্ত হইল।