পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (দ্বিতীয় ভাগ).pdf/৩৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

98. नांश्ऊिा-ब्रिक्षण-खिक। [ कांकि BDDuSSD DBK DBDBt BB DDSS SDDD DBBDDB BDLL DD DDBS যোগী হয়েন নাই। ইনি সে সময়ে কেবল আমোদপ্রমোদে কাল যাপন কৱিতেন । কিন্তু ইহার কবিত্বশক্তি অসাধারণ ছিল। ইনি যেমন সুকবি, সেইরূপ সুগায়ক ছিলেন। ইহার DDD tS DBB DDBS DDBD BB DB BDB DBBD DBBDD BD BD SS yDEB বা ষোড়শ বৎসর বয়ঃক্রমকালে ইনি সখের দলে স্বরচিত সঙ্গীতে প্ৰসিদ্ধি লাভ করেন। সঙ্গীতরচনা কালে হরু ঠাকুর উহার সুরও প্ৰস্তুত করিয়া দিতেন। এইরূপে হরু ঠাকুরের কবিত্বাকীৰ্ত্তির সূত্রপাত হয়। হরুঠাকুর প্রথমে সৌধীন ছিলেন। আমোদপ্রমোদে BDB BDBD BDBBB DBBDDBD BDB DDD S BBD D DD DBBD DDBB বাহাদুরের বাটীতে কোন পেশাদারি দলে সশ্ব করিয়া গান করিতেছিলেন, রাজা নবকৃষ্ণ তদীয় সঙ্গীতনৈপুণ্যে সন্তুষ্ট হইয়া, তাহাকে কবির দল করিতে অনুরোধ করেন। এদিকে হরুঠাকুরের অর্থাভাবও ঘটয়াছিল ; এজন্য সঙ্গীতব্যবসায়ে প্রবৃত্ত হইতে র্তাহার ঔদাস্য জন্মে নাই। হরু ঠাকুর স্বয়ং দল করিলে অনেকেই তদীয় সঙ্গীত শ্ৰবণে আগ্ৰহান্বিত হয়েন। অবলম্বিত ব্যবসায়ে হরু ঠাকুরের যেরূপ অৰ্থাগম হয়, সেইরূপ র্তাহার প্রতিপত্তি বদ্ধমূল হইয়া উঠে। হরু ঠাকুর প্রথমে রঘুনাথ দাস নামক এক জন তন্তুবায়জাতীয় কবিওয়ালা দ্বারা স্বরচিত কবিতা সংশোধন করিয়া লইতেন। এজন্য তিনি আপনার সঙ্গীতসমূহে রঘুর নামে ভণিতা দিয়াছেন। কালক্রমে হরু ঠাকুর কবিতা রচনায় গুরুকে অতিক্ৰম করিয়া উচ্চপদে প্ৰতিষ্ঠিত হইয়াছিলেন । তথাপি তিনি গুরুর জন্য আত্মগোপনে কুষ্ঠিত হয়েন নাই। এক BB BBY0 DDDB gLD DDDD LBED DB BDD DD SS BBDB0 BDB BuBDDB DBBS আপনারাই আপনাদের গৌরবঘোষণায় প্ৰবৃত্ত হইতেছেন, দুনিবার অহঙ্কার যাহাদিগকে অনুদার তার সঙ্কীর্ণ সীমার মধ্যে আবদ্ধ করিয়া রাখিয়াছে, তাহারা এই অশিক্ষিত কবিওয়ালার পদতলে বসিয়া মহত্ব শিক্ষা করিতে পারেন, এবং মানুষ বিদ্যালয়ের চতুঃসীমায় পদাৰ্পণ না করিয়াও যে, সারল্যে ও সদাচারে মহত্ত্বের অধিকারী হইতে পারে, তাহা বুঝিয়া, আপনাদের অনুচিত শিক্ষাভিমানে বিসর্জন দিতে পারেন। ৭৫ বৎসর বয়সে হরু ঠাকুরের দেহাত্যয় হয়। হরুঠাকুর স্বভাবকবি ছিলেন। বাগৃদেবী সরস্বতী যেন তঁহার রসনায় অনুক্ষণ লীলা করিয়া বেড়াইতেন। বিনা চেষ্টায়, বিনা চিন্তায়, বিনা সাধনায়, অমৃতময়ী কবিতাধারা তঁহার মুখ হইতে বহির্গত হইত। উপস্থিত রচনায় হরুঠাকুরের এমন ক্ষমতা ছিল যে, কেহ কোন পদ বলিয়া দিলে, হরু ঠাকুর তৎক্ষণাৎ সেই পদ অবলম্বন করিয়া পাচ সাত “অন্তরা গান প্ৰস্তুত করিয়া দিতেন।” কবি প্ৰবর ঈশ্বরচন্দ্ৰ গুপ্তের যত্নে হরু ঠাকুরের ঐ সকল সঙ্গীতের অধিকাংশ সংগৃহীত হইয়াছে। এই স্থলে দুই একটি প্ৰশ্নস্বরূপ পদ এবং হরীঠাকুর কৃত উহার পুরণ উদ্ধত হইতেছে :- @国1 ‘cठांमांद्र अभिांड 4 प्रांत्रि अन।”