न १७०२ } मांशंद्रांकरव्रज्ञ ऐ९°डि । 8ꬃዓ সেই লেখাকেই সাধারণে দেবাক্ষর বলিয়া উপহাস করিয়া থাকেন। এরূপ স্থলে দেবলিপি বা ভেীমদেবলিপিকে নাগরাক্ষর বলিয়া গ্ৰহণ করিতে পারিলাম না। খৃষ্ট জন্মের পূর্বে ২৩ শতাব্দী মধ্যে ললিত বিস্তর রচিত হয়। জৈনদিগের ৪র্থ উপাঙ্গ প্ৰজ্ঞাপনাসূত্ৰ শুমাৰ্য (১ম কালকাচাৰ্য্য) কর্তৃক রচিত হয়। খরতরগান্ধীয় পট্রাবলীর মতে, বীর-নির্বাণের ৩৭৬ বর্ষ পরে শুমাৰ্য্য আবির্ভূত হন (বিশ্বকোষে জৈন শব্দ দ্রষ্টব্য)। এরূপ স্থলে স্বীকার করিতে হইবে, প্ৰায় দুই হাজার বর্ষ পূর্বে কোন অক্ষরের নাগরী নাম ছিল না। তবে কোন সময় হইতে নাগর বা নাগরী নাম প্ৰথম প্রচলিত হইল ? জৈনদিগের ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ নন্দীসুত্রে আমরা সর্বপ্রথম নাগরীলিপির উল্লেখ পাই । জৈনgBiDS SBDD DuB SDDDBD S S BDBBDBBDDDDDBDBBBDBDBDS DBBBBBD S DBLt f邻f{珊f夜可一 “অন্থ শ্ৰীঋষভ দেবেন। ব্ৰাহ্মী দক্ষিণ হস্তেন অষ্টাদশ লিপিয়ো দৰ্শিতাঃ । নন্দীসুত্রে উক্তা যথা-১ হংসলিপি, ২ ভূতলিপি, ৩ যক্ষলিপি, ৪ রাক্ষসীলিপি, ৫ উডীলিপি, ৬ যাবনীলিপি, ৭ তুরাকীলিপি, ৮ কীরীলিপি, ৯ দ্রাবিড়ালিপি, ১০ সৈন্ধবী লিপি, ১১ মালবীলিপি, ১২ নড়ীলিপি, ১৩ নাগরীলিপি, ১৪ পারসীলিপি, ১৫ লাটলিপি, ১৬ অনিমিত্তলিপি, ১৭ চাণক্কীলিপি, ১৮ মৌলদেবী। দেশবিশেষাদন্য অপি লিপয় তদযথা ১ লাটী, ২ চৌড়ী, ৩ ডাহিলী, ৪ কাণত্নী, ৫ গুজরী, ৬ সোরাঠী, ৭ মরহঠী ৮, কোঙ্কণী, ৯ খুৱাসানী, ১০ মাগধী, ১১ সৈংহলী, SD DDS DDD BBS DD BBS DE KBBBSDDS SD BBBS HE DBDB DDBBDBD লিপয়ঃ পুনরঙ্কাণাং গণিতকলা দৰ্শিতাঃ বামহস্তেন সুন্দরী প্ৰতিলিপি দৰ্শিতা।” নন্দীসুত্র ও কল্পসুত্রের রচনা প্ৰণালী প্ৰায় একরূপ। জৈনাচাৰ্য্যগণ বলিয়া থাকেন, কল্পসুত্রের কিছু পূৰ্ব্বে নন্দীসুত্র প্রচারিত হয়। কল্পসূত্র আনন্দপুরে (বর্তমান বড় নগরে) বলভীরাজ ধ্রুবসেনের আদেশে বীরনির্বাণের ৯৮০ বর্ষ পরে (৪৫৩ খৃষ্টাব্দে) সঙ্কলিত হয়। প্রায় সেই সময়ে কি তাহার কিছু পূৰ্ব্বে নন্দীসূত্র ও সঙ্কলিত হইয়া থাকিবে। এরূপ স্থলে খৃষ্টীয় ৪র্থ শতাব্দে আমরা সৰ্ব্ব প্রথম নাগরলিপির সন্ধান পাই । খৃষ্টীয় ৪র্থ বা পঞ্চম শতাব্দের পূর্ববৰ্ত্তা কোন গ্রন্থে নাগরলিপির এখনও সন্ধান পাই নাই। আমারও অনুমান, খৃষ্টীয় ৪র্থ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে কোন বিশেষ লিপির নাগরী নাম হয় নাই। যখন ৪র্থ শতাব্দীর পূর্ববৰ্ত্তী প্রাচীন পুস্তকে নাগরলিপির উল্লেখ পাওয়া যাইতেছে না এবং কোন সময় হইতে নাগরাক্ষর আরম্ভ হইয়াছে, তাহারও যখন কোন স্থিরতা নাই, তখন ভারতের নানাস্থান হইতে যে সকল নাগরাক্ষরে উৎকীর্ণ প্ৰাচীনতম শিলাফলক তাম্রশাসনাদি এবং নাগরী অক্ষরে লিখিত প্রাচীনতম হস্তলিপি আবিষ্কৃত হইয়াছে, আপাততঃ সেই সমুদয় পরিদর্শন করা চাই। এরূপ স্থলে দুই এক খানি প্ৰাচীন ক্ষোদিত লিপি বা হস্তলিপি হইলে চলিবে না। এসিয়াটিক সোসাইটির ভিত্তিস্থাপন হইতে এ পৰ্য্যন্ত প্রত্নতত্ত্ববিদগণের যত্নে যত ক্ষোদিত লিপি বা হস্তলিপি সংগৃহীত হইয়াছে এবং নিজের অনুসন্ধান দ্বারা যত দূর আবিষ্কৃত হইতে পারে, V»Y
