न »७०é | } দ্বিজ রামচন্দ্রের দুর্গামঙ্গল। S শ্ৰীহৰ্ষ দময়ন্তার সখীরূপে সরস্বতীকে স্বয়ম্বরস্থলে আনয়ন করিয়া সুন্দর কল্পনাশক্তির পরিচয় দিয়াছেন । বাঙ্গালা মহাভারত-রচয়িতা কাশীরাম দাস লিখিয়াছেন, দময়ন্তীর প্রার্থনায় দেবগণ স্ব স্ব চিহ্ন প্ৰদৰ্শন করিয়াছিলেন। তঁহাদের অনিমিষ নয়ন, স্পন্দহীন দেহ এবং অঙ্গের । ছায়া না দেখিয়া দময়ন্তী তাহাদিগকে দেবতা বলিয়া বুঝিত্বে পািৰ্বয়াছিলেন ও ऊद्ध९ फ्रिङ्-दिशैन নলকে বরমাল্য দান করিয়াছিলেন। কবিবর রামচন্দ্ৰ নৈষধকারের অনুকরণ করিতে গিয়া সরস্বতীর পরিবর্তে ভগবতী কাত্যায়নীকেই দময়ন্তীর *" সখীরূপে স্বয়ম্বর-ক্ষেত্রে উপস্থিত করিয়াছেন, যথাক্রমে পূর্বোক্ত বৰ্ণনাগুলি উদ্ধত করা গেল “বাসব বরুণ বহি যম চারিজনে । ভীমের তনয়া প্ৰতি কোপ আছে মনে ৷ যথায় বসিয়া আছে নল নরপতি । বসিল দেবতা তথা নলের আকৃতি ৷ একাকৃতি পঞ্চ নল বসিয়া সভায় । দেখিয়া ভীমের কন্যা হইল বিস্ময় ৷ একাকৃতি পঞ্চ নীল সভা মধ্যে বসি । ভাবিত হইল বড় হেরিয়া'রূপসী ৷ কারে দিব বরমাল্য কেবা হবে নল । বুঝিতে না পারি। আমি কে কৰেিল ছল ৷ শ্রবণে কাহেন তার হয়ের গৃহিণী । কি লাগিয়া অন্যমন হইলা স্বজনি ৷ পৃথিবীমণ্ডল মাঝে নাহি যার ছায়া । কখন সে নল নহে দেবতার মায়া ৷ সভা মাঝে বিরাজে। নরেন্দ্ৰ দক্ষ মুখে । মাল্যদান করা সখি পরম কৌতুকে ৷” এতক্ষণ এই কাব্যের কল্পনাগত বিষয় সকল বিবৃত হইল। সংপ্ৰতি এই কবির বর্ণনা-শক্তি ও * ভাষার সৌন্দৰ্য সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ উল্লেখ করা যাইতেছে। কবি রামচন্দ্রের রচনায় মাধুৰ্য, ওজঃ ও প্রসাদ এই ত্ৰিবিধ গুণই দৃষ্ট হয়। দুঃখের বিষয়, তঁহার রচনার উৎকৃষ্ট অংশগুলি আঁদিরসে পরিপূর্ণ-সুতরাং ইচ্ছানুসারে উদ্ধত করিতে পারিলাম না। মাধুৰ্য্য-গুণ-বিশিষ্ট বর্ণনা যথা,- “এক দিন সখী সঙ্গে, দময়ন্তী মনিরঙ্গে, পুষ্প-বনে করিল প্ৰবেশ। স্তবকে স্তবকে ফুল, ভ্ৰমে গন্ধে অলিকুল, A. গন্ধৰহ গমন-বিশেষ ৷ KYD sB DDDSD OBDDBBDBBuBDuTS নিশম্য দময়ন্ত্যাস্তাৎ করুণং পরিব্দেবিতম। যথোক্তঞ্চক্রিরে দেব সামর্থ্যং লিঙ্গ ধারণে ৷” ( भशडब्रिड बनv6 । ) “সাক্ষাৎ কৃতাখিল জগজ্জনতা চরিত্র তত্ৰাধিনাথামধিগত্য দিবস্তথা সী। উচে যথা স চ শচীপতিরভ্যধায়ি প্রকাশি তস্য ন চ নৈষধকায়মায়া ।।' ( ऐनक्षश्रुझिंऊ s७शृं मत्र । ) “বৈদভাঁর নির্ণয় জানিয়া দেবগণ। আপনি আপনি চিহ্ন করান দর্শন ॥ بھی۔ अनिभिव नधन cस लांग शैन कांग्रां । थर्मान কুসুম অঙ্গে নাহি অঙ্গ ছায়া । 8बनड कनिन और 9 छबि अंभ । नल नब्रडि দেখে ভুমির উপর।” ( কাশীরামদাসের মহাভারত-বনপৰ্ব্ব । )
