*环>心。台臀 যোগী কবির পবনদূত্রঃ, se ৰৎসর সন্ধানের পর বিষ্ণুপুরস্থ শ্ৰীযুক্ত পণ্ডিত• স্নানুয়াম অর্করাষ্ট্ৰেীয় নিকট যায়ী *لمہر কৰীিয় একখানি গ্ৰন্থ পাওয়া গিয়াছে, গ্ৰন্থখানির নাম পবনদূত । th a " কালিদাস মেদ মেঘকে বিরহী বক্ষের দুত্ব করিয়াছেন, সেইৰূপ ধোয়ী কৰি মালয়পৰ্যন বিরাহিণী কুবলয়াবতীর দূত করিয়া চন্দনাদ্রি (মালয়পৰ্ব্বত) দুইত্তে লক্ষ্মণসুেনের নিকট নবীপে প্রেরণ করিয়াছেন । লক্ষ্মণসেন নাকি একবার দিগ্বিজয় করিতে গিয়া ভারতবর্ষের দক্ষিণাংশে "মলয়গিরিতে উপস্থিত হইয়াছিলেন। কুবলয়াবতী উঁইহাকে দেখিয়াই কুসুম-শরের কিঙ্কল্পী হইয়াছিলেনঃ “তস্মিক্সেকা কুৱলয়মতী নামগন্ধৰ্ব্বকচ্ছা! মন্যে জৈত্ৰং কুহুম শয়তোছপাৱধং যা স্মরস্ত । দৃষ্টা দেবং তুবনবিজয়ে লক্ষণং ক্ষৌণিপালং বোলা সদ্যঃ কুৰ্ম্মমধৰ্ম্মঞ্চ সংবিধেয়ী-বভুব ॥” অর্থাৎ-সেই পৰ্ব্বত্বে কুবলয়াবতী নামে এক গ্ৰন্ধৰ্ব্বকঙ্কা ছিলেন, মদনেয় কুসুমশর অপেক্ষাও” তীক্ষতর রূজা লক্ষ্মণসেন দিগ্বিজয়ক্রমে দক্ষিণাদেশে উপস্থিত হইলে তঁহাকে দেখিয়া, সেই বালা মন্মথের কিঙ্কৰী হইয়াছিলেন । বসন্তের সমাগমে আঁর্তাহান্ন মনের অবস্থা বিকৃত হইয়া আসিলে তিনি লক্ষ্মণসেনের জন্য উন্মত্তপ্রায় হইয়া, তাহার নিকট দূতপ্রেরণার্থ ব্যস্ত হইয়া উঠিলেন, দেখিলেন মলয়পবন উত্তরাভিমুখে যাইতেছে। তিনি এই মলয় মারুতিকেই কান্তের নিকটে দূতস্বরূপে প্রেরণ করিবার সঙ্কল্প করিলেন। মেঘদূতে যেমন প্রথম রাস্তার বর্ণনা, তাহার পর মনের ভাব প্ৰকাশ, ইহাতেও তাই । যাহারা কালিদাসের মনোমোহিনী বৰ্ণনায় মুগ্ধ হইয়াছেন, তাহারা ধোয়ী কবির বর্ণনায় সস্তুষ্ট হইবেন কি না জটিল না, কিন্তু ৰাঙ্গালী হইবেন, কারণ কবি বাঙ্গালী, কবির নায়ক বাঙ্গালী । যে সময়য়ায় বাঙ্গালা দেশের কোন বিবরণই পাওয়া যায় না, সেই সময়ে ষাঙ্গালা দেশের অনেক কথা। একজন বাঙ্গালীর মুখে শুনিতে ক্ষোন্ম বাঙ্গালীর না আগ্রহ হয় ? তাহাতে আবার কবি লক্ষ্মণসেনকে গন্ধৰ্ব্বকম্ভার প্রণয়পাত্র कब्रिा बांक्रांौव्र भांना आब्रि७ बाकृांद्देश्रांcश्न । কুবলয়াবতী আপনার সখীদিগের নিকটেও আপনার মনোভাব ব্যক্তি করেন নাই, কিন্তু মলয়পবনকে দেখিয়া আর খাকিতে পারিলেন না, তিনি কৃতাঞ্জলিপুটে মলয় পবনের ख्रि করিতে লাগিলেন, বলিলেনঃ “ত্বত্তঃ প্ৰাণাঃ সকলজগতাং দক্ষিণাত্বং প্রকৃত্যা জঙ্ঘানা, ত্বং পবন মনসোহনান্তরং ব্যাহরাস্তি। তস্মাদেবং ত্বয়ি খলু মিয়া সংপ্ৰণীতোহধিভাবেঃ প্ৰায়ো ভিক্ষা ভবতি বিফল নৈবদ্যুমদাবিধেযুক্ত
