পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (পঞ্চম ভাগ).pdf/২০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

na Yaot i ) ধোয়ী কবির পবনদূত"। R. বল্লাল নরপতির নাম চিরস্মরণীয় কবিষ, গিয়াছে। গঙ্গাৰ স্নান করিতে আসিবার সময় বঁধে উঠিলে হুইরূপেই স্বৰ্গনগরেব নিকটবৰ্ত্তী হওয়া যায়। সেখানে তুমি গঙ্গাব উপর দিয়া বহিষী। যাইবে । সুপরিপুষ্ট হংসাকুল তাহার অলঙ্কার, তিনি তবঙ্গ হস্তে ফেনময় দৰ্পণ ধারণ করিষাছেন। সেখানে গঙ্গা উত্তালতরঙ্গমালা সমাকুল। “ব্ৰাহ্মণকন্যাগণ যমুনায় জলক্রীড়া করিতে আসিলে তাহাদিগের স্তনস্থিত মৃগমদ তরঙ্গে ধৌত হুইয়া যমুনার জল আরও কাল করিয়ু দিত। যমুনা ভাগীয়গ্ৰী হইতে বৰ্তিৰ্গত হইয়া, দেশান্তল্পে ধাবিত হয়েন। * তুমি সেই গঙ্গা-যমুনাব পবিত্ৰ সঙ্গমস্থলে গমন কল্পিৰে দেখিবে, কৃষ্ণসলিলা যমুনা” আঁকিয়া বঁকি কালভূজঙ্গিনীয় ভায় সাদা খোলস ছাড়িয়া গমন কৰিতৃেছে, দেখিয়া যেন ভীত হইও নষ্ট সেখান হইতে আবও উত্তরে গিল্প বিজয়পুর মাষে মহারাজ লক্ষ্মণসেনের রাজধানীতে উপস্থিত হইবে ও প্ৰকাণ্ড ছাউনি দেখিবে । সেখানকার রমণীবা দেখিতে অতি সুন্দরী, তাহাদেব স্বভাব অতি মধুর। লেখাজো অট্টালিকান্স উপল্প টিলেখায়, সে ঘরে দেয়ালে খোদা অনেক পুতুল । সেখানে গৃহপ্ৰাঙ্গণে সুপারি গাছ, কিন্তু এ গাছে জলসেচন कटिङ श्त्र मा, রাত্রিকালে, চন্দ্ৰকান্তমণিৰ জলস্রাবেই তাঁহাদেব সেচনক্রিয়া সমাধা হইযা থাকে। সে বড় পবিত্ৰদেশ, গঙ্গার অবস্থানে উহার প্রকৃতি নিৰ্ম্মল হইষাছে, তাহাতে আবার লক্ষ্মণসেন রাজা, ইহলোক বা পরলোক কোন লোকেই তাঁহাদের ভয় নাই। সেখানে নিম্নলিখিত বস্তু সকল যুবকদিগের আনন্দ প্ৰদান করে। যথা,-কুকুমনিৰ্ম্মিত অঙ্গরাগ, দোলা, সুন্দরীসমূহ, ক্রীড়াবাপী ( জল অল্প ), মালতীমালা, মাত্রি এবং জ্যোৎস্না। অভিসারিকাবা বিজনীতে ভ্ৰমণ করিতে আরম্ভ কৰিলেও তাঁহাদেৱ চন্মণস্থিত আলতার দাগ সকালবেলা দেখা যায় না ; কারণ সকাল বেলা সুৰ্য্যের কিরণ রক্তাশোকের ন্যায় লাল হয়, তাই লালে। লাল মিশাইয়া যায়। এখানে রত্নাকবের বড়ই বিপদ, কারণ এখানকাব স্ত্রীলোকেরা তাহার সর্বস্ব হবণ করে । প্ৰথম হরণ করেন মুক্তা, তাহার পর মরকত, তাহার পর মহানীল, পরে শঙ্খ ( ইহাতে বলয় ब्रा5ना लgई ग्रन्गज़ इब्र) । তুমি মদনের গুরু, তুমি সেখানে বসিলে রমণীয়া বাগানে নাগরদোলা খাটাইয়া ক্রীড়া BDBB S SLBD DDS BB BBiBDgSBY BB BBDD YT LBBB DBBBDS sgBDDBB BBB ংগ্ৰহ করিয়াছেন এবং তাহারা নাগরদোলায় চড়িয়া কেমন করিয়া আকাশে যাইতে 交死, তাহা শিক্ষা করিতেছে । * সেখানে রমণীরা কেতকীপত্রে কর্ণভূষণ নিৰ্ম্মাণ করেন, কৰ্ণ হইতে সেটা খসিয়া পড়িলে বােধ হয় যেন মুখচন্ত্রের একটী অংশ খসিয়া পড়িয়াছে। সেখানে লক্ষ্মণসেনের তুঙ্গমহল বাড়ী, উহার মন্তকে মেঘ বিশ্ৰাম করে, তাহাতে বিদ্যুৎ ঝলসিলে বােধ হয় যেন পতাকা উড়িতেছে। সেই ভবনে এক প্ৰকাণ্ড দীর্ঘিকা আছে, বোধ হয়। উহা যেন ইন্দ্ৰনীলমণিতে নিৰ্ম্মিত, উহাতে অনেক রাজহংস কেলি করে। সেখানে লক্ষ্মণসেনের নূতন রােজ্যাভিষেক হইয়াছে। তিনি সাক্ষাৎ মানসিজের ছড়ায় বিয়াজ করিতেছেন