পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (পঞ্চম ভাগ).pdf/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न »७० & । ] বঙ্গীয়-সমাচার-পত্রিকা , SRING প্ৰবন্ধের নাম-(৩৪) “বিবাদ-ভঞ্জন”। ইহা, ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দের মুদ্রিত “दौभ পাঠাবলীর” তৃতীয় ভাগে ও ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দের ইংরাজি প্রবেশিক পরীক্ষার বাঙ্গালা-পাঠ্য পুস্তকে উদ্ধত হইয়াছিল।” ( >ッペ8 খষ্টাব্দ ) ইহার পরের ( ১৮২৪ খৃষ্টাব্দের) তালিকা, অপেক্ষাকৃত আশাপ্রদ। এই বর্ষ, ১৮২৩ খৃষ্টাব্দ অপেক্ষা প্ৰবন্ধ সংখ্যায় অধিক। ১৮২৪ খৃষ্টাব্দের চৌদ্দটী সন্দর্ভের অস্তিত্ব জ্ঞাত হওয়া গেল । কিন্তু ১৮২১ খৃষ্টাব্দের সঙ্গে ইহার তুলনা হয় না। (৩৫) কোন চৰ্ম্মকার-পত্নীর যুগপৎ তনয়-ত্ৰয়োৎপাদন ৷ তীর্থ-ভ্ৰমণ, ব্ৰত, নিয়ম এবং উপবাসেও ধনবানদের পুত্র হয় না। সুতরাং ধনায্যেরা পােষ্যপুত্ৰগ্ৰহণ করিতে বাধ্য হয়েন। * স্বৰ্দ্ধমানের রাজীর পুত্রোৎপাদন-সময়ে দুই জন জ্যোতিষীর বিভিন্ন কাল-গণনা । 7 (৩৬) চিৎপুরের এক সন্ন্যাসিনী-কর্তৃক সন্ন্যাসীর প্রণয়িনীকামিনীকে, সজীব অবস্থায় তাৎকালিক সুন্ন্যাসীদের প্রথানুসারে মৃত স্বামীর সহিত মৃত্তিকায় প্রোথিত করার বর্ণনা । (৩৭) অষ্টাদশ-বর্ষীয়া বালিকার সন্তরণ দ্বারা নিমতলার ঘাটে গঙ্গার পর-পারে গমন। (৩৮) ভাগ্য-গণনা-কারী গুপ্তরিত্নোদ্ধারক এক ব্ৰাহ্মণের শ্ৰীরামপুরে আগমন। এক গৃহস্থের নিকট র্তাহাঁর ২০১২) কুড়ি টাকার পুরস্কার-প্ৰাপ্তি। গৃহস্থ, স্থানান্তরে গমন করিল, জ্যোতিজ্ঞ ব্ৰাহ্মণ, । গৃহস্থের পিত্তল-নিৰ্ম্মিত এক রেকব, মাটির ভিতর পুতিয়া ফেলেন। জ্যোতির্বেত্তার গণনা দর্শনার্থ সাহেবদেরও শুভাগমন হইয়াছিল । কাৰ্য্যান্তর-ব্যাপৃত গৃহস্থ স্থানান্তর হইতে সমাগত হইলে, শঠ গণক, মৃত্তিক হইতে ঐ রেকব খুড়িয়া বাহির করিয়া তাহাই “গুপ্ত-ধন” বলিয়া পরিচয় দিলেন। দর্শকথণ কর্তৃক তঁহার প্রতারণা-প্ৰকাশ হইল। ব্ৰাহ্মণ স্বয়ং, কিছু ক্ষণ পূৰ্ব্বে মাটির ভিতর ৱেকাব পুতিয়াছিলেন, তাহী রাষ্ট্র হইয়া গেল। হস্তপদাবদ্ধ ব্ৰাহ্মণকে পথে নিক্ষেপ। (৩৯) হাতপুর-পরগণায় প্ৰকাণ্ড সাপ ধৃত হয়। তদগৰ্জনে বৃক্ষ কম্পমান হইয়াছিল। (৪০) তারকেশ্বরে এক সন্ন্যাসী কর্তৃক জীব-বধ। পত্নীর ধৰ্ম্মনাশে এই ঘটনা ঘটে । (৪১) জগন্নাথ-ঘাটে কৃচ্ছ,-কৰ্ম্মকারী এক উৰ্দ্ধচরণ সন্ন্যাসী। তৎকালে ঐ ঘাট, সন্ন্যাসীদের আশ্রম-স্বরূপ ছিল । “বঙ্গীয় প্লাঠাবলী” পুস্তকের তৃতীয় ভাগ এবং এণ্টেন্স পরীক্ষার্থ নির্দিষ্ট পাঠ্য পুস্তক হইতে নিম্নে ৭ সাতটী প্রবন্ধের উদ্ধার করা গিয়াছে। এখানে “পাঠাবলীর” যে ভাগের উল্লেখ কঁরিতেছি, সেই “বঙ্গীয় পাঠাবলীর” তৃতীয় ভাগ, ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে মুদ্রিত হইয়াছিল। আর, এণ্টেন্স পরীক্ষপর যে বাঙ্গালা-পাঠ্য-পুস্তকের বিষয় বলিতেছি, তাহ ১৮৭৪ খৃষ্টাব্দের নির্দিষ্ট পাঠ্য-পুস্তক। (৪২) প্রতিধ্বনি। (৪৩) অয়স্কান্ত বা চুম্বক-মণি। (৪৪) মকর-মৎস্যের বিবরণ। (৪৫) বেলুনের বিবরণ। (৪৬) মিথ্যাকথন ।