পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (প্রথম খণ্ড).pdf/১৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩০১ ] মুকুন্দরাম ও ভারতচন্দ্ৰ । እ\ኃዓ ব্যাজেতে দেখায় রূপ যৌবন সম্পদ। অন্য স্বামী হৈলে তার গলে দিত পদ ৷৷ তাহার পর সাধু ঘরে আসিলে মহা হুলস্থূল পড়িয়া গেল, রন্ধনের আয়োজন হইতে লাগিল, দুর্বল হাটে খাদ্য ক্রয় করিতে গেল, তাহার বর্ণনা না দিয়া আমরা ক্ষান্ত থাকিতে পারি লাম না । দুর্বল বাজারে যায়, পাছে দশ ভারি ধায়, কাহন পঞ্চাশ লয়ে কড়ি । কপালে চন্দন চুয়া, হাতে মুখে পান গুয়া, পরিধান তসরের শাড়ী ৷ দুৰ্বল হাটেতে যায়, উভমুখে লোক চায়, ঐ আইসে সাধু ঘরের ধাই। বুঝিয়া এমন কাজ, যার আছে ভয় লাজ, ऊाक्ष दख्नु अख्ठद्र लूकाग्ने । আলু কিনে কচু কুমড়া, সের মূলে পলাকড়া, পাকা আম্র কিনে বোঝা মূলে। বিশ দরে ছেনা কিনি, কিনিল নবাৎচিনি, পণে পণ মূলে পান নিলে৷ মূল্য দিয়া পণ দাশ, কিনিল জীয়ন্ত শশী, জঠর কমঠ কিনে রূই। খারাসুল কিনে কই, কিনিল মহিষ দই, কামরাঙ্গ কিনে কুড়ি দুই৷ চাপাক লা মৰ্ত্তমান, সরস গুবাক পান, কিনিলেক কপূর চন্দন। শাক বেগুণ সারকচু, খাম আলু কিনে কিছু, বিশ দুই কিনিল লবণ। বাছে কিনে তাল শাশ, হিঙ্গ জিরা রস বাস, চই মেথি জোয়ানি মহুরী। মৃগবাস বরবটি, কিনিল সরস পুঠি, সের দরে ঘূত ঘড়া পূরি ॥ রন্ধন সন্ধান জানে, চিতল বোয়ালি কিনে, শোল পোনা কিনিল চিঙ্গাড়ী।