পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (বিংশ ভাগ).pdf/২২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন। ১৩২০ 1 উত্তর-রাঢ়-ভ্ৰমণ S\ኃዓ বৃন্দাবনে মধুমতী নাম ছিল যার। রাধাপ্রিয়-সঙ্গী তিহে মধুর ভাণ্ডার ॥ এবে কলিকালে গৌর-সঙ্গে নরহরি। রাধাকৃষ্ণ-প্রেমের ভাণ্ডারে অধিকাৰী ॥” চৈতন্যমঙ্গল, সুত্ৰখণ্ড । লোচনদাস বিবাহের পর শ্বশুরবাড়ী যান নাই। বহুদিন পরে কুকুটে গ্রামে গিয়া শ্বশুরবাড়ী চিনিতে পারিলেন না। তিনি শ্বশুরবাড়ীর নিকটে গিয়া উপস্থিত হইয়াছেন, এমন সময়ে একটি স্ত্রীলোককে দেখিতে পাইয় তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “মা ! অমুকের বাড়ী কোন পথে যাইব ?” লোচন যে রমণীকে মাতৃসম্বোধন করিলেন, তিনিই তাহার পরিণীত। স্ত্রী। অনতিবিলম্বে যখন তঁহাকে তঁহার স্ত্ৰা বলিয়া অবগত হইলেন, তখন লজ্জা ও পাপভায়ে তাহার হৃদয় কঁপিয়া উঠিল। তখন মনে ভাবিলেন যে, আমার গুরুদেব শ্ৰীন রহরি সরকার ঠাকুর মহাশয় আকুমার ব্ৰহ্মচারী, আমার ও স্ত্রীত্যাগের এঈ এক সুযোগ উপস্থিত হইয়াছে। তঁহার স্ত্রী এই ব্যাপারে বড় ক্ষুব্ধ হইয়াছিলেন। শেষে চিরজীবন স্ত্রীসহ একত্র যাপন করিলেন বটে, কিন্তু ভগ্ন-বিষ্যদন্ত সৰ্পের ন্যায় দাম্পত্য-ব্যবহার কিছুই ঘটিল না । ত্ৰিলোচন যে শক্তিমান ও জিতেন্দ্ৰিয়, তাহা এই ঘটনাতেই সুস্পষ্ট জানা যাইতেছে। স্ত্রীর সহিত প্ৰগাঢ় শ্ৰীতিও ছিল, তাহাও নিজে ব্যক্তি করিয়া গিয়াছেন। “প্ৰাণের ভাৰ্য্যে ! নিবেদি নিবেদি নিজ কথা, আশীৰ্বাদ মাগি আগে, যত যত মহাভাগে, DDD KD DKBDSBKKK S উভয়ের মধ্যে কি মধুর ভাব ছিল, এই গীতেই তাহা জানা যায়। ত্ৰিলোচনের গীত প্রায়ই কৌতুকরসে পরিপূর্ণ।* বৈষ্ণব কবিগণ লোচনদাসকে ব্রজের বড়াইবুড়ীর অবতার বলিয়া থাকেন। “তুমি ত বড়াইবুড়ী, হও সে নাটের গুড়া।” বলিয়া বৈষ্ণব কবিগণ আজিও তাহা গান গাহিয়া থাকেন। কি কারণে র্তাহার বড়াইবুড়ী আখ্যা লাভ হইয়াছিল, তাহার পরিচয় লোচনের গ্রন্থে প্রাপ্ত হওয়া যায়। শ্ৰীৱাধিকা একদিন কৃষ্ণ সম্ভোগ-চিহ্ন গোপন করিতে গিয়া শাশুড়ীর নিকট ছল করিয়াছিলেন। ত্ৰিলোচন তাহা ौड वनि कब्रिग्रांछन । औद्रांक्षिकांब्र ऐख्रि “সাজি দিলাম। শলিতা দিলাম গোহলে দিলাম। বাতি । তোমার ঘরের চোরা বাছুর বুকে মারিল লাথি । বুক বুক বলে আমি প’লেম ক্ষিতিতলে। ५4भन 6कश् बाथिङ नाशे ८ष, छाgङ १'८ब ८ङ|८ग ॥

  • তৈজ মঙ্গল-বিজ্ঞাপন /•