পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ষোড়শ ভাগ).pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Mar y Oe ) প্ৰাচীন-পদাবলী ও পদকর্তৃগণ Nò es ) গুরোঃ প্ৰকাশকং শ্ৰীলকৃষ্ণাখ্যং সৰ্ব্বসিদ্ধিদং । প্ৰসাদপদসংযুক্তং বন্দেহহং করুণাৰ্ণবম।” LK C BDBuBB DuDBBD BYDBD DS KB DD DSDBY YK YLLS মোহনের গুরু জগদানন্দ ঠাকুরের পিতা ছিলেন । এই জগদানন্দ মহাপ্ৰভুর অসামান্ত প্ৰেম পাত্র ও সহচর জগদানন্দ পণ্ডিতের অনেক পরবর্তী। রাধামোহন ঠাকুরের পিতামহ শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্য মহাপ্রভুর পরবর্তী ছিলেন-এরূপ অবস্থায় রাধামোহন ঠাকুরের সমসাময়িক জগদানন্দ যে মহাপ্রভুর অনেক পরবত্তী হইবে তাহাতে আর সন্দেহ কি ? রাধামোহন ঠাকুরের জন্মকালের অনুমানিক অনুন বিংশতি বৎসর পুর্বে অথবা শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্যের জন্মের বিংশতি বৎসর পরে এই কৃষ্ণপ্ৰসাদের কােল স্থির করা যাইতে পারে। পদামুতি-সমুদ্রের এই একটি উক্তি ব্যতীত ইহঁর জীবন-বৃত্তান্ত কিছুই eन या न । কৃষ্ণপ্ৰসাদের দুইটি মাত্র পদ পদকল্পরুতে উদ্ধত হইয়াছে, কিন্তু এই দুইটি মাত্ৰ পদেই তাহার কবিত্বের বেশ পরিচয় পাওয়া যায় । ইনি চণ্ডীদাস ও জ্ঞানদাসের আদর্শে পদ রচনা করিয়াছেন। তঁহার পদ দুটি সরল ও স্বাভাবিক বর্ণনা কৌশলে উক্ত সুপ্ৰসিদ্ধ কবিগণের শিষ্যের অনুপযুক্ত হয় নাই । (>之) গতিগোবিনন্দ S 8 8ኳ” ቖ፲፪*(}ቕ ዏዘሻ ! উক্ত পদের ভণিতা এইরূপ যথা,-

  • মনের আনন্দে, শ্ৰীনিবাস সুত, গতিগোবিন্দ চিত ভোররে ৷” রাধামোহন ঠাকুরের কৃত পদমুত-সমুদ্রের টীকায় লিখিত হইয়াছে

“শ্ৰীমদাচাৰ্য্যপ্ৰভোঃ পুত্ৰং শ্ৰীগোবিন্দগতিসংজ্ঞকং।” ইহা দ্বারা জানা যায় যে শ্ৰীনিবাস আচাৰ্য্যের এক পুত্রের নাম গতিগোবিন্দ ছিল ।” এই নাম অপর কোন ব্যক্তির ছিল বলিয়া জানা যায় নাই ; সুতরাং ইনিই যে পদকৰ্ত্তা গতিগোবিন্দ সে বিষয়ে সন্দেহ নাই। শ্ৰীনিবাস আচার্স্য ১৫৮২ খৃষ্টাব্দে খেতুরীর মহোৎসবে উপস্থিত হইয়াছিলেন ; তখন তঁাহার প্রৌঢ় বয়স । সুতরাং গতিগোধিন্দ ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে জন্মগ্রহণ করিয়া সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথমভাগে জীবিত ছিলেন এইরূপ অনুমান করা অসঙ্গত হইবে না। সম্ভবতঃ তিনি পদক ওঁ বলিয়া খ্যাত ছিলেন। পদামুক্তিসমুদ্রে ইহার রচিত কোন পদ দৃষ্ট হয় না। তবে তিনি গোবিন্দদাস নামে পরিচয় দিয়া কোন পদ রচনা DBD gBBD S BD KgBB D0BBDE BBY0Y gDDBD tED EDtY KDBDK YSYS