পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ষোড়শ ভাগ).pdf/২৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩১৬ ] বিক্রমপুরের একটী পুরাতন দুর্গ RNOG2t tDBBBB BBBD DBBB DDDSDDD DDD BDBD S BBBD DBDBBD DD DBDBB কিম্বদন্তী এইরূপ টিলার মধ্যে ধনাগার স্থাপিত ছিল। এই দুর্গের মধ্যভাগে পশ্চিমাংশে একটি জলাশয় আছে এবং সেই জলাশয় হইতে টিলার উপরিভাগ পৰ্যন্ত প্ৰশস্ত সিড়ি আছে। এই সোপােনাবলীর ৰামপার্থে নিম্নে একটী গোলাকার কুঠুরী দৃষ্ট হয় ; লোকে বলে, উহাতে DBBDDD BBDBDB DBDBDB S BD BDDBDBB BDBD BBB BBB DD DDDL DDDDS টিলার উপর হইতে দক্ষিণপূৰ্ব্বকোণে নিম্নাভিমুখে একটা সংকীর্ণ রাস্তা আছে। সম্ভবতঃ है।श् ७धुत्रांत क१° दादशुड श्ड । qश् बारgाल পার্শ্বভাগেই টিলার মধ্যে প্ৰবেশ করিবার দ্বার छिल । श्ttड ७2डीभांन श्घ्र যে, যাহারা শক্রগতিরোধ এবং আত্মরক্ষার নিমিত্তে এই বিপুল আয়োজন করিয়াছিল, তাহারা পলায়নের সুবন্দোবস্ত করিতেও ক্ৰটী করে নাই। যে দুর্গ একদিন শত শত সৈন্যের ভীষণ হুঙ্কারে ও কলরবে এবং অগ্নিবৰ্ষী কামানের হৃদয়দ্রাণী শব্দে ও অস্ত্রের ঝনঝনায় শব্দায়মান ছিল, আজ তাহা শান্তিপ্রিয় বাঙ্গালী ডেপুটীয় বাঙ্গলা, তৎসমীপবৰ্ত্তী জেলখানা এবং জন কত পুলিশ প্রহরীর আবাসে পরিণত হইয়াছে। ডেপুটীর বাঙ্গলা টিলার উপর অবস্থিত । যখন মুন্সীগঞ্জে মহকুমা স্থাপিত হয় এবং তদুপযোগী স্থান পরিষ্কত করা হয়, তখন এই দুর্গ জঙ্গল-সমাকীর্ণ ছিল। আজি ইহা পরিষ্কৃত হইয়া সুরম্য প্রাসাদে পরিণত হইয়াছে । দুর্গের চিত্ৰ স্বতন্ত্র পৃষ্ঠায় দেওয়া হইল। উহা দুর্গ মধ্যস্থিত জলাশয়ের পশ্চিম পার হইতে তোলা হয়। সুতরাং ইহাতে চতুর্দিকৃস্থ প্রাচীরাবলী সম্যক দৃষ্টিগোচর হয় না। কেবল জলাশয় হইতে উখিত সোপানাবলী, টিলা, তদুপরিস্থ বাঙ্গল ; দুর্গের মধ্যস্থ প্রাচীরের কিয়দংশ এবং নিয়ে সোপানাবলীর বামপাশ্বের গোলাকার কুঠুরী মাত্র দেখা যায়। দুর্গটি ১৬৬০ খৃঃ অব্দে মোগল সম্রাট আরঙ্গজেবের রাজত্ব সময়ে বাঙ্গালার সুবেদার মীর জুমলা কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। টেলার সাহেব তঁহার “Topography of Dacca”- cs në gi3 33* Kef33tter ; csf Fitz FS "Principal Heads of the History & Statistics of the Dacca Divisiona & & 3 c. ক্ষুদ্র বিবরণ আছে, তাহাতে हेझt. “ইদ্রাকপুর কেল্লা” নামে বৰ্ণিত। তখন ঐ স্থানের নাম ইদ্রাকপুর ছিল এবং ঐ স্থানের নামানুসারে দুর্গের নামকরণ হইয়াছিল। "মুন্সীগঞ্জ” নাম খুব আধুনিক, ইহা সম্ভবতঃ স্থানীয় মুসলমান জমিদারের নাম হইতে উদ্ভূত। বৰ্ত্তমান সময়েও মুন্সীগঞ্জের এক অংশের নাম ইদ্রাকপুর। টেলার সাহেব ১৮৩০ খৃঃ অব্দে এই স্থানে দুর্গ পরিদর্শন করিতে আসিয়াছিলেন। তখনও দুর্গ নদীর তীরে অবস্থিত ছিল এবং নদী ঐ স্থান আক্ৰমণ করে নাই। সেই সময়ে তিনি ঐ স্থানে অনেক অট্টালিকা ও ঘাট ইত্যাদি প্রত্যক্ষ করিয়াছিলেন। ইহাতে প্ৰতীয়মান হয় যে, ইদ্রাকপুর মুসলমান রাজত্ব সময়ে পূর্ব-বাঙ্গালার একটী প্ৰধান নগর ছিল এবং ঐ স্থান হইতে বিক্রমপুর-পরগণার জলকর, শুস্ক ইত্যাদি সংগৃহীত হইত। টেলার সাহেব এই হুৰ্গ সম্বন্ধে অতি সামান্য বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়া গিয়াছেন ।