শশিভূষণ চট্টোপাধ্যায় । १९** ७ईक्रभ छिद्र कबिद्रा छ७मनाम cब्रारुउरब गैङ्?ाब ड्छम७ ঘfরংবার কম্পিন্ত করিরা, গৰ্ব্বিতবচনে উচ্চৈঃস্বরে সৈনিকগণকে ক'ততে লাগিলেন, “ওয়ে সৈনিকগণ ! তোধের রাজার পুত্র রামকে সংবাদ দে, લ ব্যক্তি একবিংশতিবার ভূমণ্ডলস্থ সমস্ত ক্ষত্রিয়ের শোণিতস্রোতে পিতৃলোকের তপণ ক্রিয় সমাপন । করিয়া, ক্রোধাগ্নি নিৰ্ব্বাণ করিয়াছে, যাচার থরধার কুঠার ভূঞ্জসঙ্গস্বসম্পন্ন অর্জুনের রুধিরপানে পঃিকৃপ্ত কষ্টয়াছিল, আদ্য সেই পরশুরামের করলে কুঠার বৃত্ত রামের শোণিতপানে লোলুপ কষ্টয়াছে। অতএব কোথায় সেই নরাধম, শীঘ্র আমাকে দেখাইয়া দে ।” সাগরের ন্যায় গম্ভীর প্রকৃতি, মতিমান রামচন্দ্র দুর চাইতে ভগুনন্দনকে রোষান্ধচিত্ত দেখিয়া, কিছুমাত্র ৰিকলচিত্ত হইলেন না ; বরং সহৰ্ষে মনে মনে কহিতে লাগিলেন, যিনি সময়ক্ষেত্রে স্তদম গৈ কয়পতিকে সংস্কার করিয়া জয় ঐ লাভ করিয়াছেন, যাচার নিকট অঙ্কের সেনানীও সম্বুথসংগ্রামে পরাভূক্ত হষ্টয়াছিলেন, অদ্য সৌভাগাক্রমে সেই অসামান্যপ্রতাপশালী ত্রিভূবনবিজয়ী ভগবান ভৃগুননানকে সাক্ষাৎ দেখিতে পাইলাম। আচ1 ! কি মুলি-বীর-ব্ৰতাচারী প্রশাস্ত গম্ভীর কলেবর ! ! দেখিলেই বোধ হয়, যেন ইনি সাক্ষাৎ তেজোয়াশি, মূৰ্ত্তিমান তপঃপ্রভাব, এবং প্রচণ্ড বীররসের আশু । ইষ্ঠার মস্তকে আপিঙ্গল জটাজাল, পৃষ্ঠদেশে ভূণীর, বামহস্তে ধন্থ, দক্ষিণ করে কুঠা, etलit tāोचयकाणिन, श्वप्षं ११छ्रं, वचःश्रण अश्ड्, १●
