পাতা:সিরাজী উপন্যাস সমগ্র.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

qsa “nfs(\sfist owr N(a &&(\sfivi, (&Ilb Wví dề q1íớişlà “q] চরণতলে চুবমাৱ হইয়া যাইতেছে। সকলের মুখমণ্ডল পুণ্যের মহিমায় কি সুন্দর! কি উজ্জ্বল। স্বৰ্গরাজ্যের এক অমৃত-ঝরণা সকলের হৃদয়ে প্রবাহিত হইতেছে। আয়েশা খানম বসিলেন, "ফাতেমা! আর একটি ক্ষুদ্র মোনাজাত (প্রার্থনা) গেয়ে শুকান্ত হ’ । বড় পারিশ্রম ২২শে " ফাতেমা বলিল, “না মা! কিছুই পরিশ্রম হয় নাই। আপনি যতক্ষণ বসবেন, আমি ততক্ষণ শুন’ ” বালিকার কণ্ঠে আবার বাজিল— কুঞ্জ সাজিয়ে তোমার আশে বসিয়ে আছি হে প্ৰাণধন। তোমার চরণ করিয়া শরণ সঁপিয়া দিয়েছি। এ দেহ মন । তোমারি তৱে ভক্তি কুসুমে গোথেছি আমি শোভন মালা, হৃদি-সিংহাসনে বসহ বঁধুয়া আঁধার মানস করিয়ে আলা। মরমে মরমে হৃদয়ে হৃদয়ে জেগেছে তোমার প্রেমের তৃষা, (আমি) পারি না যে আর এমন করিয়া জাগিতে হে নাথ! বিরহ-নিশা । ফাতেমা যখন কিন্নরকণ্ঠে গাহিল, “আমি পারি না যে আর এমন করিয়া জাগিতে হে নাথ! বিরহ-নিশা।” তখন সকলেই কাদিয়া উঠিলেন। ফাতেমা এমনি করিয়া সমস্ত প্ৰাণের ব্যাকুলতা-জড়িত ব্যাকুল স্বরে এমন চমৎকার সুরে অপূর্ব ভজিমাৱ সহিত “আমি পারি না যে আর এমন করিয়া জাগিতে হে নাথ! বিরহনিশা” গাহিল যে, সকলে এক সঙ্গে ঐশী প্রেমে উন্মত্ত হইয়া পড়িলেন। সকলেই প্রাণের ভিতরে সেই পরম সুন্দর পরম পুরুষের তীব্র তৃষ্ণ অনুভব করিতে লাগিলেন। সঙ্গীত থামিবার অর্ধঘন্টা পরে সকলের প্রেমোচ্ছাস মদীভূত হইল। কিন্তু তখনও মনে হইতেছিল যেন, সমস্ত বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ড সঙ্গীতের অমৃতীয়মান স্বরে বোমাবর্ষে স্থির ধীর হইয়া রহিয়াছে। ঈসা খা নীরবতা ভঙ্গ করিয়া বলিলেন, “আম্মাজান! ফাতেমা কি চমৎকার গায়! আর আজকার সঙ্গীতের বাছাই বা কি মনোহর! ও যখন গায়, তখন আমার মনে হয়, যেন সাক্ষাৎ দেবী-কুলেশ্বরী জগজননী ফাতেমা জোহরা-ই মর্তে আসিয়া বালিকা মূর্তিতে গাহিতেছেন!"* আয়েশী : আহা! আজ যদি তোমাৱ কেবল সাহেব বেঁচে থাকতেন, তা হলে তিনি কি আনন্দই না উপভোগ করেতেন! তবুও আমার বিশ্বাস, ও যখন গায়, তখন তাঁর আত্মা এসে সঙ্গীত-সুধা পান করতে থাকে। ফাতেমা যতদিন আছে, ততদিন আমি এই স্বৰ্গসুখ অনুভব করছি। কিন্তু তারপর এ সুখ ও পুণ্য ভোগের ভাগ্য হবে না। ਜ ਵਿਵਿ ਲ ਸਲ6 . ਇਸ ਰੁ ਸਲਸ "ਸ BDBSLD BBSS OOB BD TBL DSDu uBBO BG GuruS TBEL ELD কবিয়ছিল । (“এবনে খালদুন" দেখুন ) 98