পাতা:সীতা (অবিনাশ চন্দ্র দাস).djvu/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b"も गौडा । এই বলিয়া সীতা এক আখ্যা কীৰ্ত্তন করিলেন। ইন্দ্র কোন এক ঋষির তপোবিল্পমানসে তাহার নিকট একটী খড়গ দ্যাসস্বরূপ রাখিয়া যান। ঋষি দ্যাসরক্ষণতৎপর হইয়া খড়গ ব্যতীত কোথাও যাইতেন না। এইরূপে খড়েগর নিত্যসংস্পর্শে ঋষি প্রাণিহত্যায় মত্ত হইলেন, এবং অত্যয়কালমধ্যে র্তাহার সমুদয় তপস্তাও বিনষ্ট হইয়া গেল ! অতঃপর সীতা রামচন্দ্রকে সম্বোধন করিয়া কছিলেন “নাথ, আমি তোমায় শিক্ষাদান করিতেছি না ; অন্ত্রসংশ্রবে লোকের যে চিত্তবৈপরীত্য ঘটিয়া থাকে, আমি স্নেহ ও বহুমানবশতঃ তোমাকে তাহাই স্মরণ করাইয়া দিলাম। অপরাধ না পাইলে কাহাকেও হত্যা করা উচিত নহে ; বনবাসী আৰ্ত্তদিগের পরিত্রাণ হয়, ক্ষত্রিয়বীর শরাসনে এই পৰ্য্যন্তই করিবেন। শস্ত্র কোথায়, তার বনই বা কোথায় ? ক্ষত্রিয়ধৰ্ম্ম কোথায়, আর তপস্তাই বা কোথায় ? এই সমস্ত পরস্পরবিরোধী, ইহাতে আমাদের কিছুমাত্র অধিকার নাই। যাহ তপোবনের ধৰ্ম্ম তুমি তাহারই সন্মান কর। তুমি শুদ্ধসত্ত্ব হইয়। এই তপোবনে ধৰ্ম্মীচরণে প্রবৃত্ত হও। ধৰ্ম্ম হইতে অর্থ, ধৰ্ম্ম হইতে মুখ এবং ধৰ্ম্ম হইতেই সমস্ত উৎপন্ন হয় ; তুমি সকলই জান ; তোমায় ধৰ্ম্মোপদেশ প্রদান করে এমন কে আছে ? আমি কেবল স্ত্রীজনসুলভ চপলতায় এইরূপ কহিলাম, এক্ষণে ভূমি লক্ষ্মণের সহিত সম্যক বিচার করিয়া দেখ, এবং যাহা অভিরুচি হয়, অবিলম্বে তাহারই অনুষ্ঠান কর।” (৩৯) সীতা এই বলিয়া নিরস্ত হইলে, ধৰ্ম্মপরায়ণ রাম পতিপ্রণয়িণী প্রিয়তমার প্রতি অতিশয় সন্তুষ্ট হইলেন। দণ্ডকারণ্যচারী রাক্ষসগণ তপোনিরত নিরীহ ঋষিবৰ্গকে বিনষ্ট এবং নানাপ্রকারে তাহীদের তপোবিঘ্ন সমুৎপন্ন করিতেছে। ঋষিকুল রামের শরণাপন্ন হইয়াছেন। আৰ্ত্তকে রক্ষা করা ক্ষত্রিয়ের ধৰ্ম্ম। রাম সেই ক্ষাত্রধৰ্ম্মের বশবৰ্ত্তী इहेबाहे उँीशनिशं८क अङब्रयनांन कब्रिब्राइन। नब्रगांश्नागानूनं