পাতা:সুকুমার - ফণীন্দ্রনাথ পাল.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুকুমার উঠিতে পারিতেছিল না, এমন সময় নাছিয়ে কে একজন তাহার

  • "

নাম ধরিয়া ডাকিতেই সে তাড়াতাড়ি উঠিয়া বাহিরে গেল ; পত্নীর বাগ্র প্রশ্নের উত্তর দিবার হাত হইতে স্প্যাহতি পাইয়া সে সত্যই যেন স্থািপ ছাড়িয়া বাঁচিল । ঘাইবাপ সময় পত্নীকে বলিয়া গেল, “আমার অসুখটসুখ, কিছু করেনি, একটু মাথা ধরেছিল, তার জন্য অত ভাবচ কেন? ; ধাই, কে ডাকছে শুনে আসি।” সুরেশ চলিয়া গেল, শশা খানি কক্ষণ স্তব্ধ হইয়া দাড়াইয়া রছিল। সে স্পষ্ট বুঝিল, তাহার স্ব মী যেন তাহার নিকট হইতে কি একটা লুকাইবার জন্য ব্যস্ত। এতদিন পরে কি কারণে সে যে তাঙ্গার স্বামার বিশ্বাস হারাইতে প’সল, তাঙ্গা সে ভাবিয়া স্থির করিতে পারিল না । সে যে বিশ্বাস হ রাইতে বসিয়াছে, সুধু এই কথা মনে ইষ্টপামাত্ৰ তাঙ্কার ব্যথিত অন্তর তীব্ৰ হাহাকারে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল! সে ৬% হাতে ধুক চাপিয়া স্বামী-পরিত্যক্ত সেই স্থানটিতে বসিয়া পড়িল । কিন্তু পেশক্ষণ সে বসিতে পারিল না, স্বামী আপিস সৃষ্টিতে ক্ষুধাৰ্ত্ত ক্লান্ত হইয়া আসিয়াছেন, এখনই তঁাচার আহার প্রস্তুত করিয়া দিতে হইবে। সে আবার উঠিয়া দাড়াঈল। তক্তপোষের একধারে সুরেশের আপিসের জামাটি পড়িয়াছিল। শশা পাশের আনলার উপর সেটাকে ঝুলাই%, রাখিন্না রান্নাঘরের অভিমুখে যাইতেছিল। জামাটি মাষ্টাির্ত পড়িয়া যাওয়ায়, সেটা আবার তুলিতে গিয়া দেখিল, পকেট ԵՀ