পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/১১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ده ه : ) “লালবিচক্র সবকুচ জানে অপর না জানে কই। পুরাণাচাঁদ গেরপড়া হয় ওছমে ধরা হয় উই ॥” বাদী চণ্ডীমণ্ডপের সম্মখে টাকা দিয়াছিল শুনিয়া বৰ্ব্বর স্থানের কোন বিচারপতি সাক্ষ্য হেতু চণ্ডীমণ্ডপকে হাজির করণার্থে হুকুম দিলেন,—“চণ্ডীমণ্ডপকে বোলাও ।” এক জন বিদেশে কৰ্ম্ম করিতেন । পাচ সাত বৎসর পরে এক এক বার বাটতে আসিতেন। ইতপূৰ্ব্বে যে সময়ে বাটীতে অগসিয়াছিলেন, তখন র্তাছার বনিতার গর্ডলক্ষণ দেখিয়া যান এবং স্ত্রীকে অনুমতি করিয়া যাম, গর্ভে সন্তান হইলে যেন তাহার রামজয় নাম রাখা হয় । উক্ত গৃহস্থ এক্ষণে পাঁচ বৎসর পরে বাটতে আসিয়াছেন ; তাহার বনিতার সেই গর্ভে যে সন্তানাদি কিছুই হয় নাই, তাহার তত্ত্ব ভল্লাস কিছুই না লইয়৷ বাটতে আসিয়া আমার রামজয় কোথায় রামজয় কোথায় এই অন্বেষণেই ব্যস্ত হইলেন । পরে রামজয়কে দেখিতে না পাইয়। রামজয় রামজয় বলিয়া উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে লাগিলেন । র্তাহীকে সান্তন করা অসাধ্য হইয়া উঠিল। বর্বর স্থানের এক মহাত্মা অতি প্রভূষিাবধি স্নানের ঘাটে বসিয়া আছেন । পূৰ্ব্ব রাত্রে চোরে তাহার গৃহ হইতে দ্রব্য লইয়া ম্লেচ্ছ স্থান দিয়া প্রস্থান করিয়াছিল, সে শুদ্ধ হইবার জন্য সেই ঘাটে স্নান করিতে আসিলেই সেই সুযোগে তিনি তাহাকে প্লুত করিবেন। কোন স্থানে রাজপথে দণ্ডায়মান হইয়া ধৰ্ম্ম যাজকের