পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইলে নিদাৰুণ নিষ্ঠ রদিগের হস্তে গিয়া অত অর্থ আবদ্ধ হুইত না । বঙ্গের বিদ্যোন্নতি হইবার হইলে বঙ্গবাসীরা কেবল ইংরাজীভাষা আলোচনা করিয়া ক্ষান্ত হইতেন না, আর বিশ্ববিদ্যালয়ে অতি সংক্ষিপ্ত গ্রন্থাংশ পাঠের নিয়ম বলবৎ হইত না ; বঙ্গের মঙ্গল চিহ্ন হইলে পিতা মাতা গুৰু জনকে অবহেল ও র্তাহাদিগের অন্তঃকরণে নিদাৰুণ ক্লেশ দিতে লোকের প্রবৃত্তি জন্মিত না ; রুষি বাণিজ্যের প্রতি অন্তহু সাহ ও দাসত্বের প্রতি বিষম আগ্ৰছত হুইত না ; রূতজ্ঞতা স্বীকার ও সম্বন্ধ সংক্রান্ত প্রণয়ের ক্রমশঃ তাভাব ং স্ত্রী-জাতিতে মমতার অপ্রতুল হইত না, গুরুতর সুখ ভোগের লালসা পূৰ্ব্বাপেক্ষ পরিবৰ্দ্ধিত হইয়া সৰ্ব্বদাই অর্থাভাব হুইত না । কোথায় বঙ্গ দেশের মঙ্গল, কোথায় উন্নতি? শুনিয়াছি বদ এতদূর দুঃখের স্থান হইয়াছে যে, ত্রিংশত বৎসর বয়ক্রম উত্তীর্ণ করিতে না করিতে লোক শীর্ণ জীর্ণ ও সংসারের বিস্ত্র বিপত্তিতে বিপন্ন হইয়। মৃত্যু প্রার্থন করে ; উল্লাসের আনন্দের চিন্তু আধুনিক বঙ্গীয়লোকের মুখমণ্ডলে cनर्श यांच्च न, उँइटलद्र गर्श्वनाझे निब्रांनल, गर्श्वদাই ক্ষুব্ধচিত্ত । কোথায় বঙ্গের গুণগৌরব বঙ্গের যশঃ সৌরভ বিবরণ শুনিয়া হৃদয় প্রফুল্ল হইবে কোথায় আজ তাহার সন্তানগণের দাসত্বকার্য্য, नीीछड़े স্বীকার, হেয় অনুকরণ কার্য্যে প্রৱত্তি, তাহাদিগের দেহ, শক্তি, আয়ু, স্বজন স্বজাতির প্রতি প্রকৃত প্রণয়ের ছাস ইত্যাদির পরিচয় পাইয়। এমন চিত্তবিনোদন