পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ৬৬ } লেখকের নানাবিধ গুরুভার অলঙ্কারে এই ক্ষুদ্র পরিচ্ছেদের কটিদেশ ত্রিভঙ্গ হইয়া গিয়াছে ! শ্ৰুতিকটুতা এবং অপ্রযুক্ততা বা দুরূহ। ৩০ পৃষ্ঠা দিন দিন হীন-বীৰ্য্য রাবণ দুৰ্ম্মতি, ৫৪ পৃষ্ঠা যাদঃ-পতি-রোধঃ যথাটিলোৰ্ম্মি আঘাতে ! হাসিয়া কহিলা উমা ; “রাবণের প্রতি দ্বেষ তব, জিষ্ণু! তুমি, হে মধুনাশিনী শচি, তুমি ব্যগ্র ইন্দ্ৰজিতের নিধনে । ৬১৬২ পৃষ্ঠা স্মরিলে সে কথা, সতি, হাসি আসে মুখে । ৯৭ পৃষ্ঠা २७१ शृष्ठ्ठा ২৮৩ পৃষ্ঠা মলম্বা অম্বরে তাম্র এত শোভা যদি . ধরে, দেবি, ভাবি দেখ বিশুদ্ধ কাঞ্চনকান্তি কত মনোহর ”— মহাশক্তি অংশে, দেব, জনম বামার, মহাশক্তি সম তেজে! কার সাধ্য আঁটে বিক্রমে এ দানবীরে ? দম্ভোলি-নিক্ষেপী সহস্রাক্ষে যে হর্য্যক্ষ বিমুখে সংগ্রামে, সে রক্ষেন্দ্রে রাঘবেন্দ্র, রাখে পদতলে । দেখিলা রাক্ষস-বল বাহিরিছে দলে অসঙ্খ্য, প্রতিঘ-অন্ধ, চতুঃষ্কন্ধ রূপী ——কামধুকে যথা : কামলতা, মহেশ্বাস, সদ্য ফলবতী । অপ্রচলিত শব্দ প্রয়োগ যথা, কম্বু, কঙ্কুক, অররু, মন্দ্রে,