পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ২৯ ) বতী” “দাসী চরণে" এতদ্বারা কাহার সাধ্য প্রস্তাবের আভাস বুঝে বা মৰ্ম্মাবধারণ করে। ইত্যাদি রূপ শিরোভূষণের সহিত তন্তুবায়ের সঙ্কেত চিন্ধের (অর্থাৎ তাতির ঠারের ) কিছুমাত্র প্রভেদ নাই। সে চিত্ন দেখিয় কিছুই স্থির করা যায় না । তন্তুবায় বস্ত্ৰে গ, স, ৭, ৫, ৩, ৪, দৃষ্টি মাত্রেই বলিয়া উঠিতে পারে, এ ধুতীষোড়ার মূল্য পাঁচটকা সাড়ে দশ আন; তন্ত্রপ, “না” ; “অৰগুণ্ঠনবতা’ ; “দাসী-চরণে" ইত্যাদি পরিচ্ছেদের শিরোভূষণ দ্বারা কেবল লেখকই সমস্ত বুঝিতে সক্ষম, অন্যে নহে। লেখকের অভিপ্রায় এইরূপ যে ছলম্বর বলিলে দশআইনের মোকৰ্দমা বুঝাইবে । কেন না হলধর নামক কোন ব্যক্তি, উক্ত আইনের মোকৰ্দমা কোন জেলা আদালতে উপস্থিত করিয়াছিল। “না" উল্লেখ করিলে না—ঘটিত, পরিচ্ছদের সমুদয় মৰ্ম্ম বুদ্ধিবলে সংগ্ৰহ করিতে হইবে । + আবার তাহার রচনাতে কি উৎকট ভাব ও শব্দের প্রয়োগ আছে! তিনি সৰ্ব্বাঙ্গের সৌন্দৰ্য্য ব্যঞ্জক বর্ণনাতে মুগোল শব্দ প্রয়োগ করিয়াছেন, সুগোল শব্দটা তাহার অতি প্রিয়, যেহেতু তিনি লিখিয়াছেন “মুগোল ললাট”, ললাট কি প্রকারে সুগোল হইতে পারে? মনে কৰুন যেন তাছা सूरशाल श्हेल, श्हेटलरे द ब्रमौश छ्भ श्रेत्र (कम ? डेख् সুগোল ললাট শব্দ লইয়া যখন আমি, একদিন আন্দোলন করিতেছি, তৎকালে এক বিচক্ষণ ব্যক্তি উপস্থিত হইলেন ; আমি তাহাকে উহার ভাবাৰ্থ জিজ্ঞাসিলাম, তিনি কিছুক্ষণ