পাতা:সুরলোকে বঙ্গের পরিচয়.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ( و ) আসামীকে চিনি," লিথিয় কেবল সনক্তের কাজে–সাদের জীবন কাটাচেন । নতুন চীনেবাজারে খুব্ররী খুব্ররী ঘরে কাপ্তিনি অপিশ ওয়ালার!, ডাইনের চাতরের মত আাপিশ সাজয়ে বসে আচেন । একধারে ছোট একটা টেপায়ে বা টেবিলে ব্রাণ্ডি বিয়ারের গ্লাস শোভা পাচে। লাল মুকে কাপ্তেন এসে বসেচেন, হেড সৰ্বকার—যাকে বিনয়ে মুচ্ছ দি বলা যায়, তিনি ভাঙা ইংরিজীতে বেধড়ক ইংরেজি জুড়ে দেচেন। আপিশের মুম্ৰকে ধর্মতলা টেরিটি বাজারের কসাইর হল্ল! কচ্চে। কেউ কেউ মুরগীর বাড়ি প্যাজের বোজ ও আলুর চুবড়ি নাব্ৰয়েছে। প্রধান সরকার ও র্তাবেদারের খুব সকালে সন্ধ্যাবন্দন। কিছুই না করে তোপের আগে ভাত গিলে বের য়েচেন । দুআন জিনীসের দেড়টাকা দাম লিস্কৃচেন। মাজে মাজে ধরা পড়ে ঘুসো ঘাসাটাও থাচ্চেন । জিনীস পত্র যোগানওয়ালাদের সঙ্গে হিসাবের ভারি গোল যোগ কচ্চেন। ছোট আদালতের ওয়ারিন পর্য্যন্ত নহ'লে অনেক হিসাব সহজে চুকৃচেনা । সরকারের আপিশের নাম করে দোকানথেকে জিনীস নিয়ে ও কাপ্তেনের নাম ক'রে আপিশথেকে টাকা নিয়ে যখন তখন পালাচে । কাপ্তিনি আপিশ ওআলার দশটা এগারেট রাত্রে অাপিশ বন্দ ক'রে যান । রাত্রি বেশি হয় তখন আর লালদীর ধারে গাড়ী পাওয়া যায় না । সকলেই পায় চলে বাট জন, কেউ কেউ পাছে টাইম লাশ অর্থাৎ