পাতা:সুলোচনা কাব্য.pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

〉ややゆ মুলোচনা কাব্য। হইবে। দান দ্রব্যের আয়োজন হইলেই বুঝিতে পারিব যে মহারাজের আন্তরিক শ্রদ্ধা আছে কি না। যাহাদিগকে সমাপন কার্য্যে নিয়োজিত করিবেন, তাহার। শাস্ত্রজ্ঞ ও বেদবিধিজ্ঞ হওয়া নিতান্ত আবশ্যক। যেরূপ ধনপ্রবাদ আমার শ্রুতিগোচর হইয়াছে তাহ প্রারব্ধ কার্য্যের অনুষ্ঠানেই হৃদয়ঙ্গম হইবে। স্থলোচনা এই ভাবের কতকগুলি কথা বলিতে আদেশ দিয়া দূতীকে রাজভবনে প্রেরণ করিলেন। মহারাজ দূতীদ্বারা ভাবী প্রণয়িনীর সহিত অচিরে সন্মিলন সংবাদ প্রাপ্ত হইয়া । হৰ্ষসলিলে ভাসমান হইলেন। তিনি দূতীর নিকট এই ৷ উত্তর প্রদান করিলেন, আমি নৃপতনয়াকে ঘে পাণাপেক্ষ। অধিক স্নেহ ও যত্ন করি, তাহা এই উজ্জাপন উপলক্ষেই প্রমাণ সিদ্ধ হইবে। স্থলোচনা, অরুণবীৰ্য্যের উত্তর পাইয়া সানন্দ মনে । বসন্তসন্নিধানে শুভসম্বাদ প্রদানে তৎপর হইলেন। বসন্ত, প্রেয়সীর পত্ৰ পাইয়৷ তদুত্তরে অর্থাৎ শেষ পত্রে এই কথা লিখিলেন যে, আমার জীবনবৃত্তান্তই ঐ ব্রতের ফলশ্রুতি কথা হইবেক । ইহা অনন্য সাধারণ গোচর আমি ও তুমি ভিন্ন অন্যে আর তাহা বলিতে পরিবে